বিচিত্রিতা


সফল-ব্যর্থ

১৯৯২ বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ (৭) জেতে নিউজিল্যান্ড; ফল সেমিফাইনালেই বিদায়। ২০১৫ বিশ্বকাপেও সবচেয়ে বেশি ম্যাচ (৮) জিতেছে নিউজিল্যান্ড; ফল তো সবার জানাই।

অন্দর সাজ


শীত তাড়াতে রং

ঘরে এমন রং শীতের ভাবটা কমিয়ে দেয়। ছবি: নকশা, কৃতজ্ঞতা: অ্যাসথেটিকস ইন্টেরিয়রচারদিকে সবকিছুই শুষ্ক, রুক্ষ। শীতকালের আবহাওয়া তো এমনই, সেটা পাল্টানোর দরকার নেই। তবে অন্দরে সাজসজ্জার কিছু পরিবর্তন করে বাড়াতে পারেন উজ্জ্বলতা, সেই সঙ্গে ঘরও উষ্ণ হয়ে উঠবে৷ এর জন্য অবশ্য দেয়ালের রং পাল্টে ফেলতে হবে না৷ মজার ব্যাপার হলো, ঘরে উষ্ণ ভাব আনতে হিটারের প্রয়োজন নেই। কয়েকটি রং আর বাতির আলো-আঁধারির খেলাতেই ঘরে উষ্ণ একটা ভাব চলে আসবে। অন্দরসজ্জাবিদেরা এমনটাই জানালেন।
.ঘরের টুকিটাকি জিনিসপত্র বদলেই অন্দরের সাজসজ্জায় পরিবর্তন আনা যেতে পারে—বললেন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার গুলসান নাসরিন চৌধুরী। লাল, কমলা, হলুদ এই তিনটি রঙের উপস্থিতিতেই ঘরের শীতল ভাবটি বিদায় নেবে। পর্দা, বিছানা ও ডিভানের চাদর, সোফার কভার, কুশন, খাবার ঘরের টেবিল ক্লথ, রানার বদলানো তো খুব কঠিন নয়। সব যে একসঙ্গে পাল্টে ফেলতে হবে, তা-ও নয়। শুধু পর্দা, বিছানার চাদর, সোফার ব্যাগ, টেবিলের রানার, চেয়ারের কভার এসব জায়গাতে উজ্জ্বল এই তিনটি রঙের কাপড় ব্যবহার করা যেতে পারে।
গুলসান নাসরিন চৌধুরীর পরামর্শ—এখনকার আবহাওয়ায় একটু ভারী সিনথেটিক কাপড়ের পর্দাই ভালো। কারণ, শীতকালে মোটা কাপড় সহজে শুকাতে চায় না, তবে সিনথেটিক কাপড় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শুকিয়ে যায়। তা ছাড়া ভারী কাপড় ভেদ করে বাইরের হিম বাতাস এবং ধুলাবালিও ভেতরে ঢুকতে পারে না। শীতকালে জানালায় দুই স্তরের পর্দা ব্যবহার করলে ভালো। ভেতরের দিকে নেটের পর্দা দিয়ে, ওপরে ভারী আরেকটি পর্দা রাখতে পারেন। তাহলে দিনের বেলায় ভারী পর্দাটি সরিয়ে নিলেই শীতের মিষ্টি রোদ ঘরে ঢুকে পড়বে।
অন্দরসজ্জাবিদ সাবিহা কুমু জানিয়েছেন, ক্যানভাস, পাহাড়ি সুতি কাপড়, পাট এবং সিনথেটিক উপাদানের পর্দা এ সময় বেশ উপযোগী।
এবার আসা যাক বসার ঘরের সাজে। সোফার কভার যদি হয় চাপা সাদা তাহলে লাল রঙের হতে পারে সোফার ব্যাগগুলো। আবার সোফার কভার একরঙা হলে কুশন হতে পারে ছাপা নকশার। লাল, হলুদ, কমলা এই রংগুলোর সঙ্গে চাপা সাদার সমন্বয় খুব ভালো মানায়। অবশ্য এই তিনটি রঙের মধ্যে থেকে কোনটি বেছে নেবেন, তা আপনার ঘরের দেয়াল ও আসবারের রঙের ওপর নির্ভর করবে। ঋতুভেদে পুরো বাড়ির রং তো আর বদলে ফেলা যায় না, তবে বিশেষজ্ঞরা এমন কিছু রঙের কথা জানিয়েছেন যা সারা বছরই চোখকে আরাম দেবে। যেমন: নীল, সবুজাভ, বাদামি।
মাঝখানের চেয়ারে কভারের ব্যবহারের চল উঠে গিয়েছিল৷ অন্দরসজ্জায় এখন আবার সেটা ফিরে আসছে বলে জানালেন গুলসান নাসরিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘রং মিলিয়ে টেবিল ক্লথ, চেয়ার কভার, ম্যাট ও রানার ব্যবহার করলে ভালো দেখাবে।’
.শোয়ার ঘরের জন্য বেড কভার হিসেবে বেছে নিতে পারেন রানি গোলাপি, লাল, সোনালি, হলুদ বা চকলেট রং। এর সঙ্গে থাকতে পারে কালো বা ছাই রঙের মিশেল। অন্য সময় যে রঙের চাদরগুলো বেশি চোখে লাগত তা এখন অনায়াসে বিছিয়ে নিতে পারেন—জানালেন সাবিহা কুমু। শোয়ার ঘরের পর্দাটা হতে পারে গাঢ় নীল এবং চাপা সাদার সমন্বয়ে। হতে পারে সোনালি রঙের ব্যবহার, এই রঙের সুবিধা হলো গরম বা শীত যেকোনো সময়েই মানিয়ে যায়।
বাড়ির কিছু জায়গায় শীতকালে কার্পেটিং করা যেতে পারে। বসার ঘর, শোয়ার ঘর কিংবা বাড়ির যেসব জায়গায় বেশি সময় কাটানো হয় সেই জায়গাগুলোতে পুরো মেঝেজুড়ে বা কিছু অংশে কার্পেট পাততে পারেন।
সন্ধ্যা নেমে এলে হালকা হলদে বাতি বা ওয়ার্ম লাইট জ্বালিয়েও ঘরটাকে উষ্ণ করে তোলা সম্ভব। ঘরের কোনায় তিন স্তরের ল্যাম্প শেড রাখা যেতে পারে। এটি সিলিং থেকে ঝুলন্ত হতে পারে, আবার টেবিল ল্যাম্পও হতে পারে। এটি নির্ভর করছে আপনার ঘরের আকার এবং অন্য আসবাবের ধরনের ওপর।
সাবিহা কুমু বলেন, কেবল বৈদ্যুতিক বাতি দিয়ে নয়, রং-বেরঙের মোম জ্বালিয়েও ঘরের ভেতরে উষ্ণ একটা ভাব নিয়ে আসতে পারেন। স্বচ্ছ কাচের বোল বা মাটির বড় সরায় পানি ভরে তার ওপর ফুল অথবা ফুলের পাপড়ি আর সঙ্গে কয়েকটি মোম জ্বালিয়ে ভাসিয়ে দিন। ঘরের এক কোণে বা মাঝ বরাবর রেখে দিলে তা দেখতেও নান্দনিক হবে আর ঘরও থাকবে খানিকটা গরম।
আর শীতের এই সময়টায় প্রচুর রঙিন ফুল পাওয়া যায়; তা গুচ্ছ করে সাজিয়ে ফুলদানিতে রাখলেও কিন্তু ঘরের উজ্জ্বলতা বাড়ে, অন্দরে ফিরে আসে প্রাণ। শীতের রুক্ষতা কাটিয়ে ঘরে চলে আসবে বসন্ত।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের অংশগ্রহণ অনিশ্চিত?

২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নদের দেখা যাবে না এবারের আসরে? ফাইল ​ছবিনা, ‘বিশ্বকাপ খেলব না’ এ কথা এখনো বলেনি পাকিস্তান। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) যা বলছে, তাতে ভারতে অনুষ্ঠেয় এই বিশ্বকাপে আফ্রিদির দলকে দেখা যাওয়ার শতভাগ নিশ্চয়তা এখনো নেই। ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে না পারার শোধটা কি বিশ্বকাপের ওপরেই নিতে যাচ্ছে পাকিস্তান? এই প্রশ্ন উঠতে পারে। তবে পিসিবির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, খেলোয়াড়দের ভারতে পাঠানো এখনো নিরাপদ মনে করছে না তারা।
বিশ্বকাপের মাত্র এক মাস বাকি। তার আগে পিসিবি চেয়ারম্যান শাহরিয়ার খানের কথায় উঠে এল বিশ্বকাপে পাকিস্তানের অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তার কথা। পাকিস্তান সরকারের সবুজ সংকেত না পেলে ভারতে গিয়ে বিশ্বকাপ খেলা সম্ভব নয় পাকিস্তানের। শাহরিয়ারের দাবি, আইসিসির ওই সভায় পাকিস্তানকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভারতে সম্ভব না হলেও পাকিস্তানের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজন করা হতে পারে।
শাহরিয়ার বলেছেন, ‘কিছু সদস্য এই ব্যাপারটি উত্থাপন করেছে, যদি আমাদের সরকার ভারতে গিয়ে খেলার অনুমতি না দেয়, তখন দুবাই, শারজা কিংবা কলম্বোর মতো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আমাদের ম্যাচগুলো হতে পারে। আমি এটা পরিষ্কার করেই বলেছি, যেহেতু গত ডিসেম্বরে ওরা আমাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেনি ওদের সরকার রাজি হয়নি বলে, এ কারণে দেখতে হবে আমাদের ব্যাপারে আমাদের সরকার কী বলে।’
বিজেপি সরকার সমর্থিত ভারতীয় রাজনীতির কিছু ধর্মীয় উগ্রবাদী সংগঠনের কারণে দেশটিতে পাকিস্তানি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন আছে। কিছুদিন আগেই দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারত সিরিজ থেকে আম্পায়ার আলিম দারকে সরিয়ে নিতে হয়েছিল নিরাপত্তার কারণে। ইন্ডিয়ান হকি লিগ খেলতে থাকা পাকিস্তানি খেলোয়াড়দেরও লিগের মাঝপথে ভারত ছাড়তে হয়েছিল।
তবে এই নিরাপত্তার চেয়ে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে আসলে ভারতের পাকিস্তানের সঙ্গে সিরিজটি না খেলাই। সিরিজটি আয়োজন করতে মরিয়া পিসিবি ম্যাচের সংখ্যা কমিয়ে শ্রীলঙ্কাতেও আয়োজনের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু ভারত সরকারের অনড় অবস্থানের কারণে সিরিজটি হয়নি। পাকিস্তান সরকারও হয়তো এখন এর পাল্টা জবাব দিতে চাইবে।
আর তা হলে আরও একবার রাজনীতির ঘুঁটি চালাচালির বলি হবে ক্রিকেট। পাকিস্তান সরকার বিকল্প ভেন্যুতেও হয়তো রাজি হবে না। তখন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দেখা যাবে না ২০০৯ আসরের চ্যাম্পিয়নদের।

বসন্ত


সাজে বসন্ত

মডেল: ইশানা, ওশিন ও তৃণ, পোশাক: যাত্রা, আইকনিক ফ্যাশন গ্যারেজ ও দেশাল, সাজ: তানজিমা শারমিন, ছবি: সুমন ইউসুফহলুদ, কমলা, সবুজ—ফাল্গুনে শুধু প্রকৃতি নয়, পোশাকেও এই রংগুলো যেন বেশিই ফুটে ওঠে। শিমুল-পলাশের ছোঁয়া লেগে যায় সাজে। হলুদ রঙের শাড়ি, মাথায় হলুদ ফুল—বসন্তের প্রথম দিনে এই সাজই বেশি দেখা যেত। তবে সময়ের সঙ্গে বদল এসেছে সাজ ও পোশাকে।
চুল দিয়ে তৈরি হয়েছে গোলাপ ফুলের খোঁপা। আর হাতের গোলাপগুলো কিন্তু তাজা। শাড়ি ও গয়না: দেশাল, ব্লাউজ: যাত্রা‘চুলে গাঁদা ফুল। হালকা সাজ। পরনে তাঁতের হলুদ শাড়ি, লাল পাড় কিংবা বাসন্তী রঙের শাড়িতে হলুদ পাড়। একসময় ফাল্গুনের সাজ বলতে এটাকেই বোঝাত।’ দেশালের ডিজাইনার ইসরাত জাহান ছোটবেলায় দেখা ফাল্গুনের সাজের বিবরণ দিলেন এভাবেই। এখনকার পোশাকের রঙে যে কিছুটা ভিন্নতা এসেছে, সেটাও উল্লেখ করলেন তিনি। বললেন, ‘প্রকৃতির রংই এখন হলুদ। হলুদ রংগুলো বেশি ফোটে। নতুন কচি পাতা গজায় গাছগুলোতে। এ কারণেই এই রঙে সাজে মেয়েরা। তবে হলুদ রঙের সঙ্গে যায়—এমন অন্যান্য রঙের ব্যবহারও চলে এসেছে। বেগুনি রঙের শাড়িতে খেঁাপা সাজানো হয়েছে জিপসি ও ডালিয়া ফুলেযখন হলুদ পাড় থাকে, গয়নাও যদি হলুদ হয়, তা হলে সেটা ফাল্গুনের সাজই হয়ে যায়।’ কচি পাতার সবুজ শাড়িতে হলুদ রঙের পাড়। ম্যাজেন্টা রঙের শাড়ির সঙ্গে হলুদ রঙের ব্যবহার, গাঢ় হলুদ, হালকা হলুদ, বাসন্তী, শর্ষে ফুলের হলুদ রঙা শাড়িও বেশ দেখা যাচ্ছে বাজারে। দেশাল রংগুলো বাছাই করে ঋতুর ওপর ভিত্তি করে। এবার বসন্তে পোশাকে নিয়ে এসেছে হলুদ, হালকা সবুজ, ফ্লোরাল মোটিভের নকশা। এ ছাড়া ম্যাজেন্টার সঙ্গে কয়েক রকমের হলুদ রং ব্যবহার করা হয়েছে।
ফাল্গুনের ফুলে হলুদ রঙের প্রাধান্য বেশি, কিন্তু অন্য রঙের ফুলও তো ফোটে। এ কারণে প্রকৃতির রংগুলোই যেন চলে আসে পোশাকে। সময়ের সঙ্গে মানিয়ে যায় বলে সুতির তৈরি পোশাকগুলোই বেশি আরামদায়ক হয়। দেশীয় কাটে তৈরি পোশাকগুলোর পাশাপাশি পাশ্চাত্য কাটে তৈরি পোশাকগুলোও অনেকে পরছেন। শাড়ি মুখ্য ভূমিকা পালন করলেও কামিজ, স্কার্ট, কুর্তাতেও মন্দ একটু ভিন্নভাবে বাঁধা খোঁপায় ডালিয়া ফুল। চেহারায় এনে দিয়েছে পুরানো দিনের আভিজাত্যলাগবে না সেদিন। আইকনিক ফ্যাশন গ্যারেজের স্বত্বাধিকারী তাসলিমা মলি বলেন, ‘বাসন্তী ও হলুদ রঙের মিশেল সব পোশাকে আনা হয়েছে। শীতের পরপরই বসন্তের আগমন তুলে ধরতে নকশায় ফুলেল নকশার পাশাপাশি প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন নকশার মোটিফও ব্যবহার করেছি। স্কার্ট, টপ, কুর্তা, শাড়ি, মাটি পর্যন্ত ছোঁয়ানো গাউন, খাটো কামিজ বানিয়েছি আমরা।’
যাত্রার ডিজাইনার ঊর্মিলা শুক্লা ফাল্গুনের প্রথম দিনটিতে নিজের জন্য বেছে নেবেন সুতির শাড়ি। সাদা শাড়ির সঙ্গে কমলা রঙের ব্লাউজ অথবা কমলা শাড়ির সঙ্গে সবুজ রঙের ব্লাউজ বেছে নেবেন। গলায় পরবেন কাঠ-পুঁতি দিয়ে তৈরি মালা। এমনি উজ্জ্বল রঙে সেজে উঠতে পারেন আপনিও।
.ঊর্মিলা শুক্লা বলেন, ‘সবাই এখন পোশাক-সচেতন, সবাই গুছিয়ে পরতে পছন্দ করেন। আমরা সিঙ্গেল জামার ওপর প্রাধান্য দিয়েছি। শাড়ি ও পোশাকে হলুদ, কমলা আর হালকা সবুজ বেশি ব্যবহার করা হয়েছে। সাদার ওপর একটু হলুদের ছোঁয়াও দিয়েছি। টাইডাই, ব্লক ছাড়াও বাংলাদেশের সাতটি বিভাগের নকশি কাঁথার নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে পোশাকে।’
ফুলের ভেতরে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে হলুদ রঙের ছোট আকারের পমপম, সাদা আর হলুদ রঙের চন্দ্রমল্লিকা বলে জানান শাহবাগের ফুল বিক্রেতা মো. আশরাফুল। তবে সাজে জিপসি ফুলও কিন্তু মন্দ লাগবে না। ভিন্নতা আনবে চুলে ডালিয়া ফুলের ব্যবহার। চাইলে ক্যালেন্ডোলা, গাঁদা, জারবারা, ওয়েস্টার ফুলের গয়না দিয়েও সাজতে পারেন।
মিউনিস ব্রাইডালের স্বত্বাধিকারী তানজিমা শারমীন বলেন, ‘এ সময় বেশ বাতাস থাকে। চুল একদম খোলা রেখে দিলে বেশি এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। ধুলাও আটকে যাবে চুলে। ফিশ টেইল, বিভিন্ন ধরনের বেণি, খোঁপা করা যেতে পারে। একটু গাঢ় রঙের ম্যাট লিপস্টিকের ব্যবহার এখন বেশি চলছে। জ্যামিতিক নকশায় চোখে আইলাইনার টানতে পারেন। আইশ্যাডোটা একটু চকচকে রঙের হতে পারে।’
সাধারণভাবে বাঁধা দুই বেণিতে হলুদ পমপমসাধারণভাবে বাঁধা দুই বেণিতে হলুদ পমপম

Disqus Shortname

Comments system