টেলিটক বন্ধ সিম চালু করে ১৯ টাকা বা ততোধিক রিচার্জে বুঝে নিন ২ জিবি ফ্রি ডাটা সহ আকর্ষনীয় সব অফার।

'টেলিটক বন্ধ সিম চালু করে ১৯ টাকা বা ততোধিক রিচার্জে বুঝে নিন ২ জিবি ফ্রি ডাটা সহ আকর্ষনীয় সব অফার।

শর্তাবলীঃ

- ৩১জানুয়ারি-২০১৬ খ্রিঃ বা তার পূর্ব হতে যে সকল গ্রাহকের কোন প্রকার ভয়েস কল, ভিডিও কল, এসএমএস, এমএমএসও ডাটা ব্যবহার নাই সেই সকল গ্রাহকগণইশুধু এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন।

- অফারটি গ্রাহকের জন্য প্রযোজ্য কিনা তা জানতে যেকোন টেলিটক সংযোগ হতে কাঙ্খিত মোবাইল নম্বরটি লিখে ১১২ নম্বরে পাঠাতে হবে এবং স্বয়ংক্রিয় এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহকের উক্ত নম্বরটি এই অফার পাওয়ার যোগ্য কিনা তা জানানো হবে। উদাহরন- মেসেজ অপশনে কাঙ্খিত মোবাইল নম্বরটি- ০১৫******* লিখে ১১২ নম্বর এ পাঠাতে হবে (চার্জ ফ্রি)।

- অফারটির জন্য যোগ্য গ্রাহক ১৯ বা ততোধিক টাকা রিচার্জের মাধ্যমে ৩০ দিনের জন্য অননেটে ৩০ পয়সায় এবং অফনেটে ৬০ পয়সায় রাত ০০.০১ থেকে সন্ধ্যা ৬টা এবং ৭৫ পয়সায় সন্ধ্যা ৬টা হতে রাত ১২টা পর্যন্ত কথা বলতে পারবেন এবং ২জিবি ডাটা ৭ দিনের জন্য ফ্রি পাবেন। ডাটা স্পিড হবে সর্বোচ্চ ১ এমবিপিএস পর্যন্ত।

- গ্রাহক শর্টকোডে এসএমএস পাঠিয়ে ব্যবহৃত ফ্রি ডাটার পরিমাণ জানতে পারবেন (চার্জ ফ্রি)।

- রিচার্জকৃত টাকা গ্রাহক যেকোন সার্ভিসের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
অফার গ্রহণের ১ মাস পূর্ণ হওয়ার পর গ্রাহক তার সংশ্লিষ্ট প্যাকেজে নিয়মিত কলরেট উপভোগ করবেন।'

টেলিটক বন্ধ সিম চালু করে ১৯ টাকা বা ততোধিক রিচার্জে বুঝে নিন ২ জিবি ফ্রি ডাটা সহ আকর্ষনীয় সব অফার।

শর্তাবলীঃ

- ৩১জানুয়ারি-২০১৬ খ্রিঃ বা তার পূর্ব হতে যে সকল গ্রাহকের কোন প্রকার ভয়েস কল, ভিডিও কল, এসএমএস, এমএমএসও ডাটা ব্যবহার নাই সেই সকল গ্রাহকগণইশুধু এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন।

- অফারটি গ্রাহকের জন্য প্রযোজ্য কিনা তা জানতে যেকোন টেলিটক সংযোগ হতে কাঙ্খিত মোবাইল নম্বরটি লিখে ১১২ নম্বরে পাঠাতে হবে এবং স্বয়ংক্রিয় এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহকের উক্ত নম্বরটি এই অফার পাওয়ার যোগ্য কিনা তা জানানো হবে। উদাহরন- মেসেজ অপশনে কাঙ্খিত মোবাইল নম্বরটি- ০১৫******* লিখে ১১২ নম্বর এ পাঠাতে হবে (চার্জ ফ্রি)।

- অফারটির জন্য যোগ্য গ্রাহক ১৯ বা ততোধিক টাকা রিচার্জের মাধ্যমে ৩০ দিনের জন্য অননেটে ৩০ পয়সায় এবং অফনেটে ৬০ পয়সায় রাত ০০.০১ থেকে সন্ধ্যা ৬টা এবং ৭৫ পয়সায় সন্ধ্যা ৬টা হতে রাত ১২টা পর্যন্ত কথা বলতে পারবেন এবং ২জিবি ডাটা ৭ দিনের জন্য ফ্রি পাবেন। ডাটা স্পিড হবে সর্বোচ্চ ১ এমবিপিএস পর্যন্ত।

- গ্রাহক শর্টকোডে এসএমএস পাঠিয়ে ব্যবহৃত ফ্রি ডাটার পরিমাণ জানতে পারবেন (চার্জ ফ্রি)।

- রিচার্জকৃত টাকা গ্রাহক যেকোন সার্ভিসের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
অফার গ্রহণের ১ মাস পূর্ণ হওয়ার পর গ্রাহক তার সংশ্লিষ্ট প্যাকেজে নিয়মিত কলরেট উপভোগ করবেন।

মানুষ তার স্বপ্নের মতো বড়!


আঠারো বছর পাশ্চাত্য দেশে কাটিয়ে এসেছিওই দেশগুলোতে চিন্তা-চেতনা বিকাশের যেটুকু সুযোগ ছিলআমার নিজের দেশে সুযোগ তার থেকে অনেক বেশি
এই দেশে অসংখ্য মানুষ নতুন নতুন চিন্তাভাবনা নিয়ে কাজ করছে আমি শুধু আমার একান্ত নিজস্ব চিন্তাভাবনার একটা তালিকা দেই
প্রায় এক যুগ আগে আমরা কয়েকজন ভাবছিলাম আমাদের দেশের ছেলে-মেয়েরা যেন আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে যেতে পারেসে রকম একটা ব্যবস্থা করলে কেমন হয়!
আমাদের সঙ্গে যে তরুণ ছেলেমেয়েরা কাজ করেছে তারা গণিত অলিম্পিয়াডকে গণিত উত্সবে পরিণত করে সারা দেশে ছড়িয়ে দিয়েছে পৃথিবীর কোনো দেশে ক্লাস থ্রির বাচ্চাদের নিয়ে গণিত অলিম্পিয়াড হয় নাআমাদের দেশে হয় এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের কর্তাব্যক্তিরা শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে কাজ করেন
কয়েক বছর আগে তাদের বলেছিলামবিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি রেজিস্ট্রেশনের যন্ত্রণা কমানোর জন্য মোবাইল টেলিফোনে এসএমএস করে পুরো প্রক্রিয়াটি কি শেষ করা সম্ভবআমার সহকর্মীরা এই দেশের মানুষের জন্য মোবাইলে ভর্তি রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা তৈরি করে দিয়েছে এটি মৃত আইডিয়া নয়বাংলাদেশের প্রায় সব স্কুল-কলেজবিশ্ববিদ্যালয়ে এখন এই প্রক্রিয়া ব্যবহূত হয়
আমার সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীরা কাজ করেআমি যখন তাদেরকে বলি যে, ‘এরপর আমরা একটা ড্রোন বানাব’, তারা আমাকে ড্রোন বানিয়ে দেয়যখন বলি ‘একটা রকেট বানালে কেমন হয়’, তারা রকেট বানিয়ে দেয়যখন বলি, ‘পরীক্ষার খাতা দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি’, তারা পরীক্ষার খাতা দেখা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য অ্যাপস বানিয়ে দেয়যখন বলি ‘দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য সহজ ব্রেইল কি তৈরি করা সম্ভব’, তারা দ্রুত তার একটি সমাধান বের করে আনেযখন বলি, ‘পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসকে ঠেকাতে হবে’, দেশের নানা ইউনিভার্সিটির ছেলে-মেয়েরা এক শটা আইডিয়া নিয়ে পথে নেমে আসে আমি যাদেরকে নিয়ে সময় কাটাই তারা আমাকে নতুন নতুন কী আইডিয়া দিয়েছেআমি সারা দিন ধরে বলে সেটা শেষ করতে পারব না!
গণজাগরণ মঞ্চের কথা মনে আছে একজন যুদ্ধাপরাধীর বিচারের রায়টি যথাযথ হয়নি বলে এই দেশের তরুণ সমাজ সম্মিলিতভাবে পথে নেমে আসেসারা দেশ নয়সারা পৃথিবীতে কী রকম আন্দোলন গড়ে তুলেছিলতার কথা মনে আছেসেটি কি চিন্তাভাবনার জগতের একটি বিপ্লব ছিল না?
পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশ যুদ্ধাপরাধীর বিচার করার জন্য আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সাহায্য নেয় আমাদের দেশে নিজেদের ট্রাইব্যুনাল তৈরি করে যুদ্ধাপরাধীর বিচার শুরু করেছিসেটি কি সারা পৃথিবীর জন্য ভবিষ্যতের একটা উদাহরণ হয়ে থাকবে না?
নোবেলজয়ী প্রফেসর ইউনূস তার নতুন নতুন চিন্তাভাবনা নিয়ে পৃথিবীকে চমত্কৃত করছেননাতার চিন্তার ক্ষেত্রটি তো বাইরের কোনো দেশ নয়আমাদের বাংলাদেশ ঠিক সে রকম স্যার ফজলে হাসান আবেদ তার বিশাল প্রতিষ্ঠান ব্র্যাকের নানা কর্মকাণ্ড দিয়ে সবাইকে অবাক করে দিচ্ছেননাসেটি কি গতানুগতিক কাজনাকি নতুন চিন্তাভাবনার বাস্তবায়নদেশের অসংখ্য এনজিও নিজেদের মতো কাজ করে যাচ্ছেকত বিচিত্র তাদের আইডিয়াকত আন্তরিক তাদের কাজকর্ম?
দেশের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আমাদের নানা অভিযোগ কিন্তু দেশের তিন কোটি ছেলে-মেয়ের হাতে বছরের প্রথম দিনে নতুন পাঠ্যবই তুলে দেওয়ার পরিকল্পনাটা কি নতুন আইডিয়া নয়নানা রকম চেষ্টা-চরিত্র করে দেশের মেয়েদেরদেশের ছেলেদের সঙ্গে সমান হারে লেখাপড়া করানো কি চিন্তাভাবনার জগতের একটা অবদান মনে করা যায় না?
বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী পৃথিবীর নানা দেশে শান্তিরক্ষা বাহিনী হিসেবে কাজ করে সে রকম অনেক দেশে বঙ্গবন্ধুর নামে রাস্তা তৈরি হয়েছেএমনকি রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলা ভাষাকে গ্রহণ করা হয়েছেসেগুলো কি একটা বন্ধ্যা দেশের পরিচয়?
পৃথিবীর কয়টা দেশ আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের গড়ে তোলা বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মতো একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা নিয়ে অহংকার করতে পারবে?
আমি একবারও বলিনি এই দেশের কোনো সমস্যা নেইএই দেশে অসংখ্য সমস্যা আছে অসংখ্য অবিচার-অনাচারদুঃখ-কষ্ট ও যন্ত্রণা আছে দেশের অনেক কিছু নিয়ে আমাদের তীব্র ক্ষোভ আছে অনেক জগদ্দল পাথর আমাদের বুকের ওপর চেপে বসে আছেআমরা ঠেলে সরাতে পারি না কিন্তু তার অর্থ এই নয় যেআমাদের দেশ
চিন্তা-চেতনায় মৃত একটি দেশআমরা একটি নিষ্ফলা বন্ধ্যা দেশ!
একজন মানুষ তার স্বপ্নের মতো বড় একাত্তরের বাস্তবতায় বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার কথা ছিল নাকিন্তু এই দেশের মানুষ সেই স্বপ্ন বুকে ধারণ করে অচিন্তনীয় আত্মত্যাগ করতে রাজি ছিল বলে আমরা একটা দেশ পেয়েছি আমার মতো ক্ষুদ্র একজন মানুষ এই দীর্ঘ জীবনে যতবার যা কিছু নিয়ে স্বপ্ন দেখেছি,সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে আমি কেন তাহলে সেই সত্যটি উচ্চ কণ্ঠে সবাইকে শোনাব না?
যাদের সেই স্বপ্ন দেখার শক্তিসাহস বা ক্ষমতা নেই তারা যদি অন্যদেরও স্বপ্ন দেখতে দিতে না চান কেনতাহলে আমি প্রতিবাদ করব না?

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
উপদেষ্টা সম্পাদককমপিউটার বিচিত্রা

স্মার্টফোনের সিক্রেট



স্মার্টফোনসহ অনেক ইলেকট্রনিক গ্যাজেট আমরা ব্যবহার করি কিন্তু যে কাজটি আমরা সাধারণত করি না তা হলো এসবের ম্যানুয়াল পড়ে দেখা। ফলে এমন হয় যে, বন্ধু বা সহকর্মী যখন তার স্মার্টফোনটি দিয়ে নতুন কিছু করে তাক লাগিয়ে দেয় তখন আমরা ভাবতে শুরু করি যে আমাদের ফোনটি বোধ হয় হালজমানার নয়। কিন্তু আর নয় স্মার্টফোনে দক্ষ বন্ধুকে হিংসা করা, আসুন, জেনে নেই নিজ নিজ স্মার্টফোনের এত দিনের না জানা ফাংশন।

স্মার্টফোনের সিক্রেট
স্মার্টফোন আমরা অনেকেই ব্যবহার করি কিন্তু যে কাজটি আমরা সাধারণত করি না তা হলো এসবের ম্যানুয়াল পড়ে দেখা। ফলে বন্ধু বা সহকর্মী যখন তার স্মার্টফোনটি দিয়ে নতুন কিছু করে তাক লাগিয়ে দেয় তখন আমরা ভাবতে শুরু করি যে আমাদের ফোনটি বোধ হয় হালজমানার নয়। কিন্তু আর নয় স্মার্টফোনে দক্ষ বন্ধুকে হিংসা করা, আসুন, জেনে নেই নিজ নিজ স্মার্টফোনের ১০টি এত দিনের না জানা ফাংশন।
১। স্ক্রিনশট নেওয়া:
smart-phone-screencapture.pngস্মার্টফোনটি যদি হয় আইফোন, তাহলে হোম বাটন ও স্লিপ/ওয়েক বাটনটি একসঙ্গে চেপে ধরে রাখুন। শাটার ক্লিকের শব্দ শোনা যাবে এবং স্ক্রিনশট ইমেজটি জেনারেট হয়ে ফটো সেকশনে জমা হয়ে যাবে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রে পাওয়ার বাটন ও ভলিউম ডাউন বাটন একসঙ্গে চেপে ধরলে স্ক্রিনশট ইমেজটি জেনারেট হয়ে গ্যালারি অ্যাপেরক্যাপচার ইমেজেস ফোল্ডারে জমা হবে। তবে পদ্ধতিটি শুধু অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ ও এর ওপরেরগুলোতে কাজ করে। অ্যান্ড্রয়েড ৩.০, ২.৩ ও পূর্বের মডেলগুলোর জন্য AirDroid অ্যাপ প্রয়োজন হবে।
২। কল ও টেক্সট ব্লক করা:
smart-phone-call-block.jpgকল ও টেক্সট মেসেজ দিয়ে কেউ বিরক্ত করতে থাকলে তাকে ব্লক করতে হবে যেভাবে: iOS 7 বা তার থেকে উন্নত আইফোন ব্যবহারকারীরা Phone or FaceTime অ্যাপটি ওপেন করবেন। বিরক্তকারী কন্টাক্টে থাকলে তার নামটি ট্যাপ করে পেজের নিচে গিয়ে Block This Caller ট্যাপ করতে হবে। তারপর Block Contact ট্যাপ করলেই হবে। আর বিরক্তকারী কন্টাক্টে না থাকলে ইনফো বাটনে ট্যাপ করে পেজের নিচে গিয়ে Block This Caller ট্যাপ করতে হবে। তারপর Block Contact ট্যাপ করলেই হবে। টেক্সট মেসেজ ব্লক করতে চাইলে মেসেজ অ্যাপ ওপেন করে বিরক্তকারীর কোনো মেসেজে ট্যাপ করতে হবে। তারপর পেজের ওপরে ডানদিকে কন্টাক্টে ট্যাপ করে ইনফো বাটন ট্যাপ করতে হবে। এরপর নিচে স্ক্রল করে Block This Caller ট্যাপ করতে হবে। তারপর Block Contact ট্যাপ করলেই হবে। পরবর্তীকালে ব্লকড কন্টাক্ট এডিট করতে চাইলে নিচের লোকেশনে গিয়ে এডিট করা যাবে: Settings>>Phone>>Blocked
Settings>>Messages>>Blocked
Settings>>FaceTime>>Blocked
অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা সেটিংসের কল সেটিংসে গিয়ে কল ব্লকে যাবেন। Incoming calls এর নিচে Call block list ট্যাপ করে Create ট্যাপ করতে হবে। যাকে ব্লক করতে হবে তার নম্বর এন্টার করলে বা কন্টাক্ট লিস্ট থেকে তার পিকচার আইকন ট্যাপ করলেই তা ব্লক হয়ে যাবে।
আরও ব্লকিং অপশন প্রয়োজন হলে ঈধষষ and Text blocking Apps ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩। নোটিফিকেশন অ্যালার্ট হিসেবে ক্যামেরার ফ্ল্যাশ এলইডি:
smart-phone-flash-led.pngনোটিফিকেশন অ্যালার্ট হিসেবে ভাইব্রেশনও না চাইলে ক্যামেরার ফ্ল্যাশ এলইডি ব্যবহার করা যেতে পারে। এজন্য আইফোন ব্যবহারকারীরা সেটিংসের জেনারেলে গিয়ে অ্যাকসেসিবিলিটি অপশনে গিয়ে LED Flash for Alerts অন করে দিতে হবে। এরপর কোন নোটিফিকেশন আসলেই ক্যামেরার ফ্ল্যাশ এলইডি জ্বলবে। অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা তাদের সেটিংসের অ্যাকসেসিবিলিটি অপশনে গিয়ে ফ্ল্যাশ নোটিফিকেশন অন করলেই সুবিধাটি পেয়ে যাবেন।
৪। পাসওয়ার্ড দেওয়া: আনলক করার জন্য আইফোন ও অ্যান্ড্রয়েড ফোন উভয় ব্যবহারকারী ৪ ডিজিটের পিন ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু একজন আইফোন ব্যবহারকারী যখন আরও বেশি নিরাপত্তা চান তখন তাকে সেটিংসের passcode এ যেতে হবে এবং সেখানে Simple Passcode অপশনটি অফ করতে হবে। তারপর সেখানে সাধারণ লেটার ও বিশেষ ক্যারেকটার দিয়ে পাসকোড তৈরি করে ফোনের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা যাবে। অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা সেটিংসে গিয়ে Lock screenএর অপশন Screen Lock ট্যাপ করবেনতারপর শুধু সোয়াইপ থেকে শুরু করে পাসওয়ার্ড পর্যন্ত কোন ধরনের নিরাপত্তা প্রয়োজন তা সিলেক্ট করতে হবে। এরপর পাসওয়ার্ড অপশন সিলেক্ট করে নিজের মতো করে পাসওয়ার্ড টাইপ করতে হবে।
৫। ছবি তোলা: ফোন স্ক্রিনে ট্যাপ করে ছবি তুলতে গেলে অনেক সময় হাত বা ফোন কেঁপে গিয়ে ছবি নষ্ট হয়ে যায়। এর থেকে বাঁচতে আইফোন ব্যবহারকারীরা তাদের ফোনের ভলিউম আপ বাটন ব্যবহার করে ছবি তোলার কাজটি করতে পারেন। অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা ক্যামেরা অ্যাপ ওপেন করে গিয়ার ট্যাপ করে সেটিংসে যাবেন। সেখানে স্ক্রল ডাউন করে ভয়েস কন্ট্রোল সিলেক্ট করে তা অন করতে হবে। তাহলেক্যাপচার’, ‘শট’, ‘স্মাইলচিজ কমান্ডগুলো ব্যবহার করে ছবি তোলা যাবে।
৬। একবারে একাধিক ছবি তোলা:
smart-phone-burst-mode.jpgস্মার্টফোন ব্যবহার করে কোনো মুভিং অবজেক্ট যেমন দৌড়রত শিশুর ভালো ছবি তুলতে হলে একসঙ্গে একাধিক ছবি তোলার প্রয়োজন হতেই পারে। এ রকম ক্ষেত্রে আইফোন ৫, ৫এস ও ৫সি ব্যবহারকারীরা ক্যামেরা অ্যাপে গিয়ে স্ক্রিনে শাটার রিলিজ বাটনটি ট্যাপ ও হোল্ড করতে পারেন অথবা ভলিউম আপ বাটনটি প্রেস ও হোল্ড করতে পারেন। তাহলে ফোনের ক্যামেরা মাল্টিপল ইমেজ ক্যাপচার করতে শুরু করবে। প্রয়োজনীয় ছবি তোলা শেষ হলে বাটনটি ছেড়ে দিতে হবে। এভাবে সেকেন্ডে ১০টি ছবি তোলা যাবে। ছবিগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রুপে সেভ হবে ফলে পরবর্তীকালে খুঁজে পেতে সুবিধা হবে। অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা ক্যামেরা অ্যাপ ওপেন করে গিয়ার আইকন ট্যাপ করে সেটিংসে যাবেন ও বার্স্ট শট অন করবেন। তারপর শাটার রিলিজ বাটন ট্যাপ ও হোল্ড করলে বাটন রিলিজ না করা পর্যন্ত মাল্টিপল ইমেজ ক্যাপচার হতে থাকবে। ছবিগুলো গ্যালারিতে গ্রুপড হয়ে থাকবে।
৭। স্বয়ংক্রিয়ভাবে গান বন্ধ করা:
smart-phone-stop-song.jpgঅনেকেই তাদের স্মার্টফোনে গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে যান।  আইফোন ব্যবহারকারীরা তাদের ফোনের ক্লক অ্যাপে গিয়ে টাইমার অপশনে ক্লিক করবেন। তারপর When Timer Ends  ক্লিক করে স্ক্রল করে বটমে গিয়ে Stop Playing সিলেক্ট করতে হবে। আর অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা তাদের মিউজিক প্লেয়ার ওপেন করে এর সেটিংসে যাবেন। সেখানে Music auto off অপশনটি যতক্ষণ গান শুনতে চান, ততক্ষণের জন্য সেট করে দিতে হবে। এ ছাড়া এই কাজের জন্য Sleep Timer নামের একটি থার্ড পার্টি অ্যাপস পাওয়া যায়। ক.বি

ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিয়ে ৬০০ কুকুরের আত্মহত্যা!

সম্প্রতি জটিল এবং রহস্যময় এক ঘটনা ঘটেছে স্কটল্যান্ডে। প্রায় ৬০০ কুকুর দেশটির একটি শতাব্দী প্রাচীন পরিত্যক্ত ব্রিজ থেকে নদীতে আত্মহত্যার জন্য ঝাঁপ দিয়েছে। ৫০ ফুট উচ্চতার ওই ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দেয়া কুকুরগুলোর মধ্যে ৫০টির ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে। এবং বাকি কুকুরগুলোর অবস্থা খুবই গুরুতর।
OVERTOUN_BRIDGE_LOWER_RES ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিয়ে ৬০০ কুকুরের আত্মহত্যা!
এই অদ্ভুত ঘটনার কারণে স্থানীয় অধিবাসীগণ স্কটল্যান্ডের ডামবার্টন শহরের ওই প্রাচীন সেতুটির নাম রেখেছেন ‘সুইসাইড ব্রিজ।’ তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিমত, ব্রিজটি একটি অভিশপ্ত ব্রিজ। অতিপ্রাকৃত কোনো কিছুর আকর্ষণের কারণেই কুকুরের দল মিছিল করে ওই ব্রিজ থেকে পানিতে ঝাঁপ দিচ্ছে।
তবে স্থানীয়দের ধারণা মানতে রাজি নন পশু মনোবিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, ব্রিজের নিচে থাকা কালো পানি ওই কুকুরগুলোকে আকর্ষণ করছে। যার ফলে দলে দলে কুকুরগুলো ব্রিজ থেকে পানিতে ঝাঁপ দিচ্ছে। সম্ভবত পানিতে নিজেদের প্রতিবিম্ব দেখে কিছু বুঝতে না পেরেই তাদের এই আত্মহত্যা।

সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।

আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে মজার একটি টিপস শেয়ার করবো । অবশ্যই নতুন দের জন্য আমারা সবাই পেন্ড্রাইভ ব্যবহার করি আর এই সব পেন্ড্রাইভ গুলতে অনেক সময় অনেক গুরুত্ব পূর্ণ ফাইল থাকে এখুন অবশ্যই সেগুল আপনার নিজের কাছে থাকলে কোন ভয় নেই যদি ভুল বসত আপনার পেন্ড্রাইভ আপনার বন্ধু বা অন্য কেউ বা শুরু হয়ে যাই । তাহলে আপনার সেই গোপনীয় ফাইল বেহাত হয়ে যেতে পারে এখুন আমারা যদি নিজেদের পেন্ড্রাইভকে পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রটেক্ট করে রাখি তাহলে এই সব ভয় আর থাকছে না । কারন চুরি হয়েগেলেও আপনার পেন্ড্রাইভ হারিয়ে লেগেলও আপনার গোপনীয় ফাইল বা তথ্য অন্য কেউ দেখতে পাবেন না । সে যাই হোক আমার এটা বলার কারন আমি এই কারনে নিজের পেন্ড্রাইভে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখি । এখুন আপনি কি হিসাবে বা কেন পাসওয়ার্ড দিবেন সেটা আপনার নিজের বাক্তি গত ব্যাপার তবে কিভাবে কোন সফটওয়্যার ছাড়া পাসওয়ার্ড দিবেন সেটা নিচে থেকে দেখেনিন ।
index সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
নিচে আমি উইন্ডোজ পিসির ডিফল্ট সিস্টেম ব্যবহার করে কিভাবে পেন্ড্রাইভে পাসওয়ার্ড দিবেন সেটা স্ক্রীনশর্ট সহ বিস্তারিত আলোচনা করলাম আশাকরি নিচের স্টেপ অনুসরন করলেই আপনি কাজটি করতে সফল হবে ।
প্রথমে আপনার পেন্ড্রাইভ পিসি USB তে প্রবেশ করান তারপর Computer থেকে আপনার পেন্ড্রাইভ ড্রাইভ এর উপর মউস এর ডান ক্লিক করুন তারপর Turn on Bitlocker এ ক্লিক করুন ঠিক নিচের চিত্রের মত ।
pendrive password সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
এবার একটি পেজ আসবে সেখানে Use a password to unlock this drive এ ঠিক দিন এবং আপনার পাসওয়ার্ড দিন দুবার দিন ঠিক নিচের চিত্রের মত ।
2 সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
এবার পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর Next এ ক্লিক করুন এবং দ্বিতীয় স্টেপে চলে যান । এই স্টেপে আপনাকে Recovery কোড দেওয়া হবে , কারন আপনি যদি কোন কারনে আপনার পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে এই কোড দ্বারা পাসওয়ার্ড রিকভারি করতে পারবেন । এর জন্য আপনি এই কোডটি Save করেনিন এর জন্য আপনি দুটি অপশনের যেকোনো একটি তে ক্লিক করতে পারেন ।
pendrive password (2) সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
ব্যাস এবার আপনাকে একটু অপেক্ষা করতে পারবেন যতক্ষণ না এই স্টেপে ১০০% সম্পূর্ণ না হয় তবে ভালই সময় লাগে এটা সম্পূর্ণ হতে যাই হোক একটু অপেক্ষা করুন সম্পূর্ণ হলে Close এ ক্লিক করে দিন ।
2015-06-28_144624 সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
সম্পূর্ণ হবার পর আপনার পেনড্রাইভ USB পোর্ট থেকে বের করে আবার পুনরাই প্রবেশ করান এবং দেখুন Password চাইবে । আশাকরি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন কোন রকম সমস্যা হবে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করুন । পোস্টটি ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন । ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।

সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।

আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে মজার একটি টিপস শেয়ার করবো । অবশ্যই নতুন দের জন্য আমারা সবাই পেন্ড্রাইভ ব্যবহার করি আর এই সব পেন্ড্রাইভ গুলতে অনেক সময় অনেক গুরুত্ব পূর্ণ ফাইল থাকে এখুন অবশ্যই সেগুল আপনার নিজের কাছে থাকলে কোন ভয় নেই যদি ভুল বসত আপনার পেন্ড্রাইভ আপনার বন্ধু বা অন্য কেউ বা শুরু হয়ে যাই । তাহলে আপনার সেই গোপনীয় ফাইল বেহাত হয়ে যেতে পারে এখুন আমারা যদি নিজেদের পেন্ড্রাইভকে পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রটেক্ট করে রাখি তাহলে এই সব ভয় আর থাকছে না । কারন চুরি হয়েগেলেও আপনার পেন্ড্রাইভ হারিয়ে লেগেলও আপনার গোপনীয় ফাইল বা তথ্য অন্য কেউ দেখতে পাবেন না । সে যাই হোক আমার এটা বলার কারন আমি এই কারনে নিজের পেন্ড্রাইভে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখি । এখুন আপনি কি হিসাবে বা কেন পাসওয়ার্ড দিবেন সেটা আপনার নিজের বাক্তি গত ব্যাপার তবে কিভাবে কোন সফটওয়্যার ছাড়া পাসওয়ার্ড দিবেন সেটা নিচে থেকে দেখেনিন ।
index সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
নিচে আমি উইন্ডোজ পিসির ডিফল্ট সিস্টেম ব্যবহার করে কিভাবে পেন্ড্রাইভে পাসওয়ার্ড দিবেন সেটা স্ক্রীনশর্ট সহ বিস্তারিত আলোচনা করলাম আশাকরি নিচের স্টেপ অনুসরন করলেই আপনি কাজটি করতে সফল হবে ।
প্রথমে আপনার পেন্ড্রাইভ পিসি USB তে প্রবেশ করান তারপর Computer থেকে আপনার পেন্ড্রাইভ ড্রাইভ এর উপর মউস এর ডান ক্লিক করুন তারপর Turn on Bitlocker এ ক্লিক করুন ঠিক নিচের চিত্রের মত ।
pendrive password সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
এবার একটি পেজ আসবে সেখানে Use a password to unlock this drive এ ঠিক দিন এবং আপনার পাসওয়ার্ড দিন দুবার দিন ঠিক নিচের চিত্রের মত ।
2 সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
এবার পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর Next এ ক্লিক করুন এবং দ্বিতীয় স্টেপে চলে যান । এই স্টেপে আপনাকে Recovery কোড দেওয়া হবে , কারন আপনি যদি কোন কারনে আপনার পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে এই কোড দ্বারা পাসওয়ার্ড রিকভারি করতে পারবেন । এর জন্য আপনি এই কোডটি Save করেনিন এর জন্য আপনি দুটি অপশনের যেকোনো একটি তে ক্লিক করতে পারেন ।
pendrive password (2) সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
ব্যাস এবার আপনাকে একটু অপেক্ষা করতে পারবেন যতক্ষণ না এই স্টেপে ১০০% সম্পূর্ণ না হয় তবে ভালই সময় লাগে এটা সম্পূর্ণ হতে যাই হোক একটু অপেক্ষা করুন সম্পূর্ণ হলে Close এ ক্লিক করে দিন ।
2015-06-28_144624 সফটওয়্যার ছাড়াই পাসওয়ার্ড দিন পেন্ড্রাইভে ।
সম্পূর্ণ হবার পর আপনার পেনড্রাইভ USB পোর্ট থেকে বের করে আবার পুনরাই প্রবেশ করান এবং দেখুন Password চাইবে । আশাকরি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন কোন রকম সমস্যা হবে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করুন । পোস্টটি ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন । ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।

যে সাতটি ভুলের কারনে আপনি নিজেই নিজেকে হ্যাকারের কাছে হস্তান্তর করবেন

যেহেতু পরিকল্পিত এবং অবৈধভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবার আশঙ্কা অনেক বেড়ে গেছে, এক্ষেত্রে নিজেকে নিজেই রক্ষা করাটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি মেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়া এবং অ্যাকাউন্ট-র অন্তর্গত তালিকার বিভিন্ন ব্যাক্তিকে ই-মেইল পাঠানো নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই বিশ্বাসযোগ্য এবং গ্রহনযোগ্য মেইলগুলো দাবি করে ব্যাক্তিটিকে অপহরন করা হয়েছে এবং যদি একটি নির্দিষ্ট অংকের টাকা দেওয়া হয় তাহলে ব্যাক্তিটি ফিরে যেতে পারবে। এই ধরনের পরিকল্পনা গুলো পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতারিত করে অনেক বেশি কার্যকরী হয়ে উঠে যদি সত্যিকার অর্থে ব্যাক্তিটি বিদেশ ভ্রমনে যায়।
যদিও মনে করা হয় যে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড অনলাইন প্রতারনা হতে রক্ষা পেতে যথেষ্ট প্রতিরক্ষামূলক, কিন্তু হ্যাকাররা ক্রমেই অতিশয় কার্যকরী পথ অবলম্বন করে চলেছে। তারা এতই পারদর্শী যে অনুমান না করেই সঠিক পাসওয়ার্ডটি বের করে নিতে পারে। অতঅব “ডিফেন্সিভ কম্পিউটিং”-র অভ্যাস করাটা বেশ জরুরী হয়ে পড়েছে।
index7 যে সাতটি ভুলের কারনে আপনি নিজেই নিজেকে হ্যাকারের কাছে হস্তান্তর করবেন
ম্যালওয়ারঃ
অনেক সময় এটাকে “অ্যাডভান্সড পারসিসটেন্ট ট্রিট” বলা হয়। এটি হচ্ছে অসৎ উদ্দেশ্যে বিস্তৃত পরিসরে করা একটি প্রোগ্রাম যেটি পৃথিবীজুড়ে প্রায় ১০ মিলিয়ন কম্পিউটারে অবস্থান করছে।
এই প্রোগ্রামগুলো টাইপ করার মুহূর্তে ব্যবহারকারীর নাম এবং পাসওয়ার্ড ধারন করে রিমোট ওয়েবসাইট-এ প্রেরন করতে পারে। এটি এমনকি প্রক্সিও ধারন করতে পারে, যার ফলে আক্রমকারীরা ব্যাবহারকারীর চলমান ওয়েব ব্রাউজার-এ কমান্ড টাইপ করতে পারে। অর্থাৎ এটি দাঁড়ায় যে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ও এক্ষেত্রে তুচ্ছ হয়ে পড়ে। কারন হ্যাকাররা তখনই কমান্ড টাইপ করে যখন ব্যাবহারকারীরা স্বেচ্ছায় লগ-ইন করে এবং নিজেদেরকে কতৃপক্ষের কাছে সত্য বলে প্রমাণিত করে।
বর্তমানে ম্যালওয়ার ঠেকাতে এন্টি-ভাইরাস ব্যবহার করা হয়। কিন্তু অত্যাধুনিক ম্যালওয়ারগুলো দিন, সপ্তাহ এমনকি আত্মপ্রকাশের এক মাস পরেও নির্ণয় করা যায় না। কারন এন্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার এই অবস্থানে ততটা কার্যকারী নয়। অনেক সংগঠন বর্তমানে প্রাচীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা অবলম্বন করতে বলছেন যেমন, মেইল বৈধ প্রমাণিত না হাওয়া পর্যন্ত লিঙ্কে ক্লিক না করা বা ফাইল না খোলা। কিন্তু বৈধতা যাচাই করার জন্য এখন পর্যন্ত কোন টুল নেই।
উইন্ডোজ এক্সপিঃ
http://www.w3schools.com/browsers/browsers_os.asp অনুযায়ী ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী ৩৩ শতাংশ কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে উইন্ডোজ এক্সপি। বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ক্ষতিকর ম্যালওয়ার দ্বারা আক্রান্ত হয় উইন্ডোজ এক্সপি। কিন্তু উইন্ডোজ ৭-এ এই ধরনের কোন সমস্যা নেই। যেসব কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ-৭ বিশেষ করে ৬৪ বিটে রান হচ্ছে তাদের সুবিধা হচ্ছে এদের অপারেটিং সিস্টেম-এ বিশেষ কিছু ফিচার থাকে যেমন, এড্রেস স্পেস এলোমেলো করে দেয়া এবং নন-এক্সিকিউটেবল ডাটা এরিয়া। এই ধরনের সুবিধাগুলো কখনোই উইন্ডোজ এক্সপিতে যোগ করা যায় না। সুতরাং যেসব কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ থাকে তাদের অপারেটিং সিস্টেম কখনোই উইন্ডোজ এক্সপি হাওয়া উচিৎ নয়।
পাবলিক কম্পিউটারঃ
পাবলিক কম্পিউটারে ওয়েবমেইল অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ। কারন এই সব কম্পিউটার গুলো ম্যালওয়ার দ্বারা আক্রান্ত কিনা বোঝা যায় না।
ওপেন ওয়াই-ফাইঃ
অনেক ওয়ারলেস অ্যাক্সেস পয়েন্টের মাধ্যমে অ্যাক্সেস করতে এনক্রিপশন কী-র দরকার হয় না। এক্ষেত্রে আপনার ডাটা রক্ষিত থাকবে না, যেহেতু এটি বাতাসের মাধ্যমে উন্মুক্ত অবস্থায় গমন করে। অর্থাৎ একই অ্যাক্সেস পয়েন্ট ব্যাবহারকারী যে কেউ আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড বের করে নিতে পারবে। যদিও এই ধরনের তথ্য এখনও পাওয়া যায় নি, কিন্তু এইটি সময়ের ব্যাপার মাত্র। নিজেকে রক্ষা করার একমাত্র পথ হচ্ছে, আপনি যে ওয়েবসাইট এবং ইমেইল সার্ভার ব্যাবহার করছেন সেটি শুধু লগ-ইন-এর ক্ষেত্রে নয় বরং সব কিছুর ক্ষেত্রে SSL (“https:”) ব্যাবহার করছে কিনা নিশ্চিত হয়ে নিন।
ম্যান-ইন-দ্যা-মিডল অ্যাটাকঃ
ওপেন ওয়াই-ফাই ব্যাবহারের ফলে ম্যান-ইন-দ্যা-মিডল অ্যাটাক পদ্ধতিতেও আপনার পাসওয়ার্ডটি বের করে নিতে পারে, যেখানে কম্পিউটার তথ্য প্রেরন করে ভূল ওয়েবসাইট-এ যেটা পরবর্তীতে পাস করা হয় সঠিক ওয়েবসাইট-এ। সুতরাং কমিউনিকেশন ভালভাবেই চলতে থাকে।
বিশেষ করে ওয়াই-ফাই-র মাধ্যমে ম্যান-ইন-দ্যা-মিডল অ্যাটাক সহজে হয়ে থাকে। কিন্তু ইন্টারনেটের যে কোন অবস্থানে এটি করা সম্ভব। এটি ম্যালওয়ারের মাধ্যমেও বাস্তবায়ন করা যায়। SSL ও এই ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়। এক্ষেত্রে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে SSL সক্ষম ওয়েবসাইট-র সার্টিফিকেটটি বৈধ কিনা। অনেক ব্যাক্তি এই সার্টিফিকেট অবজ্ঞা করে থাকেন।
ফিশিং স্কামঃ
আশ্চর্যজনকভাবে অনেক ব্যাবহারকারী এখনও ফিশিং স্কামের ফাঁদে পা দিচ্ছেন। এইক্ষেত্রে ব্যাবহারকারী স্বেছায় তাদের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ক্ষতিকর ওয়েবসাইট-এ হস্তান্তর করে থাকেন। সাধরনত মাইল-এ প্রাপ্ত লিঙ্কে ক্লিক করে তারা এই ভূলটি করে থাকেন।
একই পাসওয়ার্ড, ভিন্ন ওয়েবসাইটঃ
অনেক ওয়েবসাইট-এ তাদের কন্টেন্ট অ্যাক্সেস করার জন্য অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। এই ক্ষেত্রে ই-মেইল-এ ব্যবহৃত পাসওয়ার্ডটি কখনোই এই ধরনের অ্যাকাউন্ট খুলতে ব্যাবহার করা উচিৎ নয় – অন্যথায় ওয়েবসাইট-র কর্তৃপক্ষ (এবং যে ওয়েবসাইটটি হ্যাক করবে) আপনার অন্যান্য অ্যাকাউন্ট গুলো অ্যাক্সেস করতে পারবে।

ফেসবুকে আইডি অথবা পেজে Bangladeshi ১০০০+ লাইক,ফলোয়ার নিয়ে নিন

আশা করি সবাই ভাল আছেন, ভাল থাকবেন। আজকে আমি ফেসবুক অটো লাইক নিয়ে লিখব খুব সহজভাবে যাতে সকলে জানেন এবং ব্যবহারও করতে পারেন। আর তার জন্য আপনাকে যা করতে হবে কিছু সময় দিতে হবে।

আপনার সকলেই জেনে বর্তমানে বড় বড় Auto Like সাইট গুলো বন্ধ কারণ ফেসবুক কোম্পানি HTC Token ব্লক করে দিছে তাই। তবু অনেক কষ্ট করে আপনাদের জন্য অটো লাইক নেওয়া সিস্টেম চালু করলাম।
অটো লাইকের ৩ টি ধাপ আছে যা আপনাকে পূর্ণ করতে হবে
১. লাইক নেওয়ার জন্য আপনার আইডিটাকে উপযুক্ত করতে হবে।
২. টোকেনের মাধ্যমে ফেসবুক থেকে পারমিশন নিতে হবে।
৩. পারমিশন URL টা ব্যবহার করে likebd.pixub.com থেকে অটো লাইক নিতে হবে
চলুন শুরু করি
১. লাইকের জন্য আইডি উপযুক্ত করা : ক. Auto Like নিতে ফেসবুকে আপনার বয়স ১৮+ করতে হবে। নিচের লিংকে গিয়ে বয়স ১৮+ করে নিনএখানে যান
খ. আপনার Follower buttom Pubilc থাকতে হবে।Follower setting on করে।নিচের লিংকে গিয়ে public করে নিন এখানে যান
২. টোকেনের মাধ্যমে ফেবুথেকে পারমিশন : প্রথমে নিচের লিংকে যান → http://likebd.pixub.com
তারপর Click Here For Get Tokenএ ক্লিক করে টোকেন নিন। Click Here এ ক্লিক করুন কিছু ধাপে Ok…. Ok দিয়ে যান তারপর এড্রেস বার থেকে Url টা কপি করেন। এক্সেস টোকেন সংগ্রহ করতে গেলে সেখানে কয়েকবার Ok
দিতে হবে।এরপর একটি  পেজ আসবে।পেজের লিংকটি আপনার ব্রাউজারের Address Bar থেকে কপি করতে হবে।লিংকটি দেখতে কিছুটা এরকম হবে। Ex – https://www.facebook.com/connect/login_success.html?=—Get-LikezToken—#access_token=CAAAAVC6ygBAI1o3GCPRtQ8ZC3HpvVAAL35TH7CHBdlFHInt5izirhXMRTiOOhVcfbNsxIiIKjHZBvXHGnj4G7U15ribFIZCZCnGViZAUambfqYTZAl451q6eHNFlAZCGQEOYMbQzexBbB6AhZCCSksORjc&expires_in=0
মনে
রাখবেন access token= এর পর থেকে &expires_in=0 এর আগ
পর্যন্ত কপি করতে হবে।
বি:দ্র: টোকেন টা নিতে না পারলে লাইক কাজ করবেনা, তাই সঠিকভাবে নিন
GifLike ফেসবুকে আইডি অথবা পেজে Bangladeshi ১০০০+ লাইক,ফলোয়ার নিয়ে নিন

আপনার নেট অন্য কেউ ব্যবহার করছে না তো?

অনেক সময় মনে হয়, আপনার আইডি হ্যাক করে, অন্য কেউ ব্যবহার করেছেন বা মাঝমধ্যে করছেন। মনে এ নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। নিশ্চিত হতে পারেন না। আবার এমন অনেকেই আছেন, যাঁদের একাধিক আইডি রয়েছে। কাজের প্রয়োজনেই সেই আইডি করে রাখা। সবসময় সব আইডি যে ব্যবহার হয়, তা-ও কিন্তু নয়। ফলে, আপনার অগোচরে কোনও আইডি হ্যাক করে কেউ মেল চালাচালি করছেন কি না, তা নজরে রাখা অসম্ভবই।

index42 আপনার নেট অন্য কেউ ব্যবহার করছে না তো?
সেই আপাত অসম্ভব কাজটাই সাধন করেছে Haveibeenpwned.com নামে একটি সাইট। এই সাইটটিতে গিয়ে জাস্ট নিজের আইডি লিখলেই কেল্লাফতে। আইডিটি হ্যাক হয়েছে কি না, সহজেই জেনে যাবেন। চারদিকে যখন প্রচুর জন আইডি হ্যাকের শিকার হচ্ছেন, যখন আইডি হ্যাক করে গোপন তথ্য পাচার হয়ে যাচ্ছে, তা মাথায় রাখলে, এ ধরনের একটি সাইটের গুরুত্ব উপেক্ষা করা যায় না।
সারা বিশ্বব্যাপী হ্যাক হওয়া বিভিন্ন আইডি ও সাইটের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যও এর ভাঁড়ারে মজুদ রয়েছে। আপনার আইডির নাম লিখলেই, তা মিলিয়ে দেখে আপনাকে দ্রুত জানিয়ে দেবে। যে কারণে এর মধ্যে প্রবল জনপ্রিয়ও হয়ে উঠেছে সাইটটি। অনলাইনে অনেকেই নিজের আইডি-টি মিলিয়ে দেখে নিচ্ছেন।

Clickjacking কী?? Clickjacking এর স্বীকার হয়ে আপনি কি কি হুমকির মুখে পরতে পারেন

 হেডিং টা নিশ্চয় সবাই দেখে নিয়েছেন তো এবার একটু ঘাটিয়ে নেয়া যাক বিষয় টা ।
====================>>>>>>>>>>>>>
Clickjacking কী???
Clickjacking হচ্ছে একটি ওয়েব আপ্লিকেশন ভুলনারেবিলিটি। এটিকে user-interface , UI redressing and IFRAME overlay ও বলা হয়ে থাকে । যারা নতুন নামটি শুনেছেন তারা হয়তো ভেবে নিয়েছেন যে হয়তো এটি কোন বড়মাপের কোন ভুলনারেবিলিটি নয়। এইরকম চিন্তা ভাবনা যদি কেউ করে থাকেন তাহলে আপনি সম্পূর্ণ ভুল চিন্তাধারায় আছেন , কেন অমি এ কথা বলছি??? তাহলে মনোযোগ দিয়ে টপিক টা পড়ার অনুরোধ করছি :)
তো যেখানে ছিলাম আমরা, Clickjacking হচ্ছে একটি এক্সপ্লয়েট যার মাধ্যমে একজন হ্যাকার একটি ওয়েব সার্ভার এ মালসিয়াস কোড রান করিয়ে দেয়
Iframe এর সাথে এবং এই কোডিং টি উহ্য থেকে যায় ভিক্টিম এর কাছে । একজন এটাকার তার কোডিং এর মাঝে ক্লিকেবল কন্টেন্ট এড করে দেয় ভিক্টিম শুধু ঐ ক্লিকেবল অপশন টি খুঁজে পায়। আপনাদের বুঝার স্বার্থে নিচে একটি ছবি দেয়া হলো,ভালোমত খেয়াল করুন।
Clickjacking কী?? Clickjacking এর স্বীকার হয়ে আপনি কি কি হুমকির মুখে পরতে পারেন?
আমরা উপরের চিবিটি লক্ষ করলে দেখতে পাচ্ছি এ একটি সার্ভার এর উপরে লিখা রয়েছে “Do You Have a Tiny face?” এবং তার ঠিক একটু নিচেই লিখা রয়েছে  দুটি ক্লিক অপশন একটা হচ্ছে YES!    এবং অন্যটি NO!  একজন ভিক্টিম যখন সেই “yes” বাটন টি প্রেস করলো ঠিক তখন ই একটি ফাইল ডাউনলোড এর জন্য পারমিশন চাইল এখন ভিক্টিম যদি সেই ফাইলটির পারমিশন ইয়েস দেয় তাহলে ফাইলটি ডাউনলোড হতে শুরু করবে এবং একজন ভিক্টিম কল্পনাও করতে পারবে না যে সত্যি সে কত বড় একটি ফাঁদে পা দিয়েছে এবং ঐ ফাইলটি তার কি ক্ষতি করতে পারে।
এই Clickjacking এর আবিষ্কারক হলেন Jeremiah Grossman and Robert Hansen।
এবার চলুন দেখি Clickjacking আর কী ক্ষতি করতে পারে?
=======>>>>>
ধরুন আপনি গুগল ক্রোম ব্রাউজার ইউজ করছেন আপনার খুব ইচ্ছে করছে একটি অনলাইন ডেটিং সাইট এ গিয়ে ডেইট করার তো ধরুন আপনি example.com নামক একটি সাইট এ ব্রাউজ করতে চাচ্ছেন এবং ব্রাউজার এ সাইট টি লোড দিলেন এখন আপনার সামনে ভেসে উঠল একটি পেইজ যেখানে ধরে নিন লেখা আছে Are YoU Sure? You are 18+?
এখন আপনি এই লেখার ঠিক নিচ বরাবর দুটি অ ক্লিক অপশন রয়েছে “Yes I am 18+”  এবং “No i am under 18”  ধরুন আপনি ১৮+ তাই আপনি “Yes I am 18+” এই বাটন টিতে ক্লিক করলেন এখন আপনি তো পারমিশন দিলেন সার্ভার কে যে আপনি ১৮+ হয়েছেন এবং আপনি ঐ সার্ভারে ভিসিট কন্টিনিউ করতে চান কিন্তু আপনি তো ব্যাক্লিংক কিংবা সোর্স ভিউ করেন নি যে আসলেই ঐ ক্লিকটি দ্বারা আপনি কি পারমিশন দিলেন । এখন এইরূপ আরও কিছু জায়গায় ক্লিক করলেন কিন্তু আপনি ভিক্টিম আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন না যে আপনার ওয়েব ক্যাম ওপেন হয়ে গেছে এবং অটোমেটিকালি এটাকার এর কোডিং এ যে প্যাথ দিয়েছিল সাই প্যাথ এ আপনার সব ভিডিও চলে যাচ্ছে । কিন্তু আপনার তো প্রশ্ন আস্তে পারে যে ভাইয়া অমি তো আমার ওয়েব ক্যাম অন্য করিনি কিংবা কাউকে আমার ভিদিও অমি কাউকে পাঠাইনি তাহলে কিভাবে এটাকার এর কাছে আমার ভিডিও চলে গেল???
প্রশ্নটার উত্তর খুব ই সহজ আবার খুব ই কঠিন…আপনি যে ক্লিক গুলো করেছেন সেই ক্লিক গুলর ব্যাক্লিংক গুলো ছিল আপনার ও্য্বব ক্যাম ওপেক করার এবং একটির পর একটি ক্লিক এর মাধ্যমে আপনি আপানার কম্পিউটার এ ওয়েবক্যাম চালু করার পারমিশন দিয়ে ফেলেছেন  যা  আপনি নিজেই জানেন না । :huh: Clickjacking কী?? Clickjacking এর স্বীকার হয়ে আপনি কি কি হুমকির মুখে পরতে পারেন?
নিচের চিত্রটি  লক্ষ করি এখানে একটি স্ক্রিপ্ট লেখা হয়েছে এবং এই স্ক্রিপ্ট টি ফেইসবুক লাইক বাটন এর জন্য তৈরি করা হয়েছে এরকম হাজারো স্ক্রিপ্ট  হ্যাকার রা তাদের মনের মত করে তৈরী করে নেন অমি শুধুমাত্র আপানদের উদাহরণ সাপেক্ষে ছবিটি দিলাম :)
Clickjacking কী?? Clickjacking এর স্বীকার হয়ে আপনি কি কি হুমকির মুখে পরতে পারেন?
তো আজ এই পর্যন্তই রইল। আগামী দিন হয়তো আসব নতুন কিছু নিয়ে আপানাদের সামনে। আপনাদের কিছু জানার থাকলে কিংবা কোন ভিডিও টিউটোরিয়াল এর দরকার হলে আমাকে জানাবেন ।  নিজের স্বল্প জ্ঞান এ যতটুকু পারি হেল্প করব ইনশাল্লাহ ।
অমি আপনাদের জন্য অনেক কিছুই তৈরী করে রেখেছি আমার ল্যাব এ, সময়ের স্বল্পতা,ইন্টারনেট সমস্যা ইত্যাদি ইত্যাদির কারণে আপনাদেরকে অনেক কিছুই উপহার দিতে পারছি না তবে আমার লেখার অনুপ্রেরণা আমার পথচলার অনুপ্রেনার সাথে যে মানুষ টি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছেন তার কথা না বললেই নয় তিনই হচ্ছেন DELWAR ALAM ভাই ।
এবং অন্যদিকে আমার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে আপনাদের সঙ্গটা …আশা করছি ভবিশ্যতেও আপনারা আমাদের অনুপ্রেরণা হিসেবে আমাদের পথচলায় অনুপ্রাণিত করবেন ।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।।
আর আমাদের জন্য দোয়া রাখবেন।
আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি :)
আল্লাহ হাফেজ !!!!

জেনে রাখুন কিভাবে আপনার ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড স্কিমিং থেকে রক্ষা করবেন

ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড নিয়ে ঘুরছেন? এটিএম থেকে আরামে টাকা তুলছেন? কিংবা দোকানে খেয়ে দেয়ে বা জিনিস কিনে কার্ডে দাম দিচ্ছেন? সাবধান!!!

অভিনব কায়দায় আপনার কার্ড এবং টাকা পয়সা লোপাট করতে মাঠে নেমেছে সাইবার ক্রিমিনালরা!! এবং বাংলাদেশেও তারা হাজির। সাবধান!! বাংলাদেশে সাইবারক্রাইম খুব জোরেসোরে শুরু হবে, বছর দুয়েক আগে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম। এটাও বলেছিলাম যে, সরকারি নানা সংস্থা এসব সাইবারক্রাইমের ব্যাপারে একেবারেই প্রস্তুত না। এমনকি সরকারি পর্যায়ে ওয়েবসাইট ডিফেস করা ছিঁচকে লোকজনকে ধন্য ধন্য করা হয়, আর অন্যদিকে ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়। আমার আশঙ্কাকে সত্য প্রমাণ করে সম্প্রতি দেশে ডেবিট কার্ড স্কিমিং জালিয়াতির বড় বেশ কিছু ঘটনা শুরু হয়েছে।
এবং এক বিদেশি প্রতারক ধরা পড়লেও শান্তিতে থাকার কিছু নাই। এভাবে সহজে পয়সা কামানো যায় সেই ব্যাপারটা আরো অনেক চোর-বাটপারের নজরে এসে গেছে, কাজেই এই ঘটনা ঘটবেই। ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড স্কিমিং কাকে বলে? ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের পিছনে একটা ম্যাগনেটিক স্ট্রিপ থাকে কালো বা খয়েরি রংয়ের। সেখানে কার্ডের নম্বর থেকে শুরু করে অন্যান্য তথ্য ভরা থাকে। আপনি যখন এটিএম এ কার্ড ঢোকান কিংবা দোকানে সোয়াইপ করেন, তখন কার্ড রিডার সেই স্ট্রিপ থেকে কার্ডের তথ্য পায়।
images জেনে রাখুন কিভাবে আপনার ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড স্কিমিং থেকে রক্ষা করবেন
এই তথ্যটুকু যদি কারো হাতে চলে যায়, সে কিন্তু চাইলেই আপনার কার্ডের একটা ক্লোন বা কপি বানিয়ে ফেলতে পারবে, তার পর সেটা দিয়ে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ডে চার্জ করতে পারবে। অপরাধীরা এই সুযোগটাই নেয়। এটিএম এর কার্ড ঢোকানোর জায়গাটায় তারা অতিরিক্ত একটা যন্ত্রাংশ লাগিয়ে দেয়। সেটার কাজ হলো কার্ড ঢোকার সময়ে মেশিনে ঢোকার আগে আগে কার্ডের ম্যাগনেটিক স্ট্রিপটা পড়ে নেওয়া, আর সেই তথ্য অপরাধীর কাছে পাঠানো। এই যন্ত্রটাকে বলা হয় স্কিমার (skimmer)। আবার অনেক সময়ে পোর্টেবল স্কিমার পাওয়া যায়।
রেস্টুরেন্টে খেয়ে ওয়েটারের হাতে কার্ড দিলে আড়ালে গিয়ে এক সেকেণ্ডের মধ্যেই কিন্তু আপনার কার্ড স্কিমার দিয়ে কপি করে নিতে পারে। এর পর কার্ডের তথ্যগুলাকে ব্ল্যাংক একটা কার্ডে ঢোকানো হয়, ফলে সেটা কার্যত আপনার কার্ডের কপি হয়ে যায়। ডেবিট কার্ডের ক্ষেত্রে পিন সংখ্যাটি পেতে হলে আরেক ধাপ বেশি করতে হয়, অনেক সময়ে এটিএম এর কি-বোর্ডের ওপর আলগা নকল কি-বোর্ড লাগানো হয়। অথবা কি-বোর্ডের জায়গাটা দেখা যায় এভাবে একটা গোপন ক্যামেরা বসিয়ে যায় অপরাধীরা। সেভাবেই আপনার পিন সংখ্যাটি পড়ে ফেলতে পারে।
স্কিমিংয়ের প্রতারণাটি পশ্চিমা দুনিয়াতে বহুদিন ধরেই হয়ে আসছে। আপনি একটু সাবধান থাকলে এটা এড়াতে পারেন। যেমন : এটিএম বুথে কার্ড ঢোকাবার আগে দেখে নিন, কার্ড ঢোকানোর জায়গাটা কি আলগা বা আলাদা লাগছে নাকি। সেটা কি অস্বাভাবিক বা বেঢপ ধরনের, মনে হচ্ছে কি এটা পরে লাগানো হয়েছে? দরকার হলে হালকা টান দিয়ে দেখেন ওটা আলগা নাকি। পিন এন্টার করার সময়ে কিবোর্ডটা আলগা নাকি দেখে নেন। পিন এন্টার করার সময়ে কোন কি চাপছেন সেটা অন্য হাত দিয়ে ঢেকে রাখেন। রেস্টুরেন্টে বা অন্যত্র ওয়েটারের হাতে নিশ্চিন্তে কার্ড দিয়ে ফেলবেন না।
সম্ভব হলে কাউন্টারে গিয়ে নিজের চোখের সামনে থাকা অবস্থায় বিল দেন। রেস্টুরেন্ট যত নামিদামিই হোক না কেন, বিশ্বাস করবেন না। (আমি ভুক্তভোগী। আমেরিকার এক নামকরা জায়গায় রেস্টুরেন্টের ওয়েটার আমার ক্রেডিট কার্ড কপি করে নিয়েছিল। ভাগ্য ভালো ক্রেডিট কার্ড কম্পানি সন্দেহজনক চার্জ দেখে আমাকে ফোন করেছিল।) স্কিমিং এখন বেশ লো-টেক সাইবারক্রাইম। তবে বাংলাদেশে এটা সম্পর্কে কর্তৃপক্ষসহ কারো ধারণা নাই বলে পিটার নামের ওই বিদেশি প্রতারক তার সুযোগ নিয়েছে। এবার নামবে মাঠে দেশি প্রতারকেরাও। কাজেই সময় থাকতে সাবধান হন।

ফরেনসিক সায়েন্স

images1
ফরেনসিক সায়েন্স/বিজ্ঞানঃ
ফরেনসিক সায়েন্স বলতে আমরা যা বুঝি তা হল, অপরাধ বা দুর্ঘটনাস্থল থেকে নানারকম সূত্র বা ক্লু সংগ্রহ করা। এক কথায় ময়না তদন্ত বলা জেতে পারে। ফরেনসিক সায়েন্স দুই প্রকার।।
১। মেডিকেল ফরেনসিক।
২। ডিজিটাল ফরেনসিক।
# মেডিকেল ফরেন্সিকঃ
মেডিক্যাল ক্যাটেগরিতে কাজ করা বুঝায়, মৃতদেহ পরীক্ষা করে মৃত্যুর সময়, তারিখ, মৃত্যুর কারণ, মৃতদেহে কোনও অস্বাভাবিকতা আছে কি না ইত্যাদি বের করা এই মেডিক্যেল ফরেনসিকের কাজ।
# ডিজিটাল ফরেনসিকঃ 
কম্পিউটার বা স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে কোন অপরাধ সংঘটিত হলে বা মৃতদেহ পরীক্ষা করার পাশাপাশি তার কম্পিউটার বা স্মার্ট ফোনেরও টিউনমর্টেম করা হয়। অর্থাৎ 
* মিত্যুর সময়ে/আগে ভিক্টিমের সাথে কারো যোগাযোগ হয়েছিল কি না। 
* ভিক্টিমের সংরক্ষিত ডাটা, কল লিস্ট, রেকর্ড, ফোন বুক, সব কিছুই খুটিয়ে দেখা হয়।
* ভিক্টিম কারো সাথে ইমেইল আদান প্রদান করে থাকলে তা দেখা হয়।
* ভিক্টিম সুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যা করেছে তার কম্পিউটার বা স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে সব তথ্য রিকভারি করা হয়। (ডিলেট করা অডিও, ভিডিও, কল লিস্ট, ইমেইল এমন কি ইউজার নেম পাসওয়ার্ড)। এগুলো ডিজিটাল ফরেন্সিল নামে পরিচিত। 
অনাকিঙ্খিত দুর্ঘটনায় করনিয়ঃ
ডিজিটাল ফরেনসিকে নিযুক্ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কে সহযোগীতা, সঠিক তথ্য ও দ্রুত রিপোর্ট পাওয়ার জন্য যা করা প্রয়োজন।
* কম্পিউটার বা স্মার্ট ফোনের সুইচ বন্ধ করে দিতে হবে। 
* কেউ যেন কোন কিছু মুছতে বা নতুন কিছু ইন্সটাল করতে না পারে সেদিক লক্ষ রাখতে হবে। 
* দ্রুততার সাথে আইন শৃঙ্খলা বাহিনির হাতে পৌঁছে দিতে হবে। (কম্পিউটার বা স্মার্ট ফোন, মেমরি কার্ড, পেন্ড্রাইভ)
সারাংশঃ 
কম্পিউটার বা স্মার্ট ফোন দিয়ে যাই করা হোক না কেন সব কিছুরই প্রমান থেকে যায়।

যে ৫টি তথ্য ফেসবুকে দিলে বিপদে পড়তে পারেন!

ফেসবুক, সম্প্রতি সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। অনেকে বেশি আবেগী হয়ে গোটা জীবনটাই শেয়ার করে ফেলেন এই মাধ্যমে। কিন্তু কিছু তথ্য গোপান রাখতে হয়। সেটা না করায় অনেকেই বিপদের মুখে পড়েছেন। কেননা আপনি যেটি শেয়ার করলেন সেটি কিন্তু উন্মুক্ত হয়ে গেল সবার জন্য। সব তথ্য সবার জন্য নয়, কিছু গোপন রাখা উচিত। তাই কোন কোন তথ্য শেয়ার করা ভালো ভাবে ভাবুন ও সতর্ক থাকুন।
index যে ৫টি তথ্য ফেসবুকে দিলে বিপদে পড়তে পারেন!
জেনে নিন এমনই ৫টি সতর্কতা। ১। টেলিফোন বা নিজের মোবাইল নম্বর ফেসবুক দেবেন না। শুধু ফেসবুক নয়, সব রকম সামাজিক মাধ্যমেই ফোন নম্বর শেয়ার করা বিপজ্জনক। ২। আপনার বাড়ির বা বাসস্থানের ঠিকানাও প্রকাশ করে দেওয়া ঠিক নয়। ঠিকানা শেয়ার করলে বাইরের বিপদ ঘরে ডেকে আনার সামিল হবে। ৩। পেশা সংক্রান্ত কোন রকম তথ্যই দেবেন না। এগুলো পেশাজীবনে বড় রকমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অনেকই অফিস-সংক্রান্ত বিষয় পোস্ট করে চাকরি পর্যন্ত হারিয়েছেন। ৪। আপনার সঙ্গে আপনার সঙ্গীর কেমন সম্পর্ক? সেটা একান্ত আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। সেখানে কোনও সমস্যা থাকলে তা ফেসবুক বা অন্য কোনও সোশ্যাল সাইটে প্রকাশ করা ঠিক নয়। সমস্যা বাড়বে। ৫। ব্যাংক বা অর্থ-সংক্রান্ত তথ্য ফেসবুকে দিয়ে অনেকে সর্বস্বান্ত হয়েছেন। হয়ত এই ভূল করলে আপনারও সাড়ে সর্বনাশ হয়ে যাবে।

হোয়াটসঅ্যাপ ম্যাসেঞ্জার (ডব্লিউএএম) এর অজানা কিছু তথ্য Favorite

হোয়াটসঅ্যাপ ম্যাসেঞ্জার (ডব্লিউএএম) স্মার্টফোনের জন্য জনপ্রিয় একটি ম্যাসেঞ্জার। বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের স্মার্টফোনে এই ম্যাসেঞ্জার ব্যবহার করা যায়। শুধু চ্যাটই নয়, এ ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে ছবি আদান-প্রদান, ভিডিও ও অডিও মিডিয়া বার্তাও আদান-প্রদান করা যায়। ম্যাসেঞ্জারটি অ্যাপলের আইওএস, ব্ল্যাকবেরি, অ্যান্ড্রয়েড, সিমবিয়ান ও উইন্ডোজ ফোনে ব্যবহার করা যায়। ব্যবহারকারীর ফোনে থাকা ফোন নম্বর তালিকা থেকে হোয়াটসঅ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে নম্বর সিংকক্রোনাইজ করে নেয়। ফলে আলাদা করে আইডি যোগ করার প্রয়োজন হয় না। স্মার্টফোনে বিনা মূল্যে ব্যবহারের উপযোগী ম্যাসেঞ্জারটিতে ব্যক্তিগত হালনাগাদ, ব্যবহারকারী যেখান থেকে চ্যাট করছেন সে এলাকা, গ্রুপ তৈরি, গ্রুপের জন্য আলাদা আইকন তৈরি করা যায়।

ম্যাসেঞ্জার হোয়াটসঅ্যাপ ম্যাসেঞ্জার (ডব্লিউএএম) এর অজানা কিছু তথ্য
হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ বছর অ্যাপ্লিকেশনটিতে ভিডিও কল সুবিধা আসবে এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০০ কোটিতে পৌঁছাবে।
২০০৯ সালে ইয়াহুর সাবেক কর্মী ব্রায়ান অ্যাক্টন ও জান কউম মিলে হোয়াটসঅ্যাপ তৈরি করেন। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানটিতে ৫৫ জন কর্মী রয়েছেন। সম্প্রতি হোয়াটসঅ্যাপ কেনার সময় ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ জানান, প্রতিদিন ১০ লাখ মানুষ হোয়াটসঅ্যাপ ডাউনলোড করছেন এবং এই অ্যাপটির ৪৫ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছেন।
ফেসবুক দাবি করেছে, হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবহার করে যত সংখ্যক বার্তা পাঠানো হচ্ছে তা সারা বিশ্বে টেলিকমে এসএমএসের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ তাদের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনটির বর্ণনায় লিখেছে, প্রথম বছরে একেবারেই বিনা মূল্যে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা যাবে, তবে পরের বছর থেকে ০.৯৯ মার্কিন ডলার করে চার্জ দিতে হবে।
এ অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহারের সুবিধা কী? হোয়াটসঅ্যাপের ভাষ্য, এতে কোনো লুকানো চার্জ নেই। যখন ব্যবহারকারী ও তাঁর বন্ধু এটি তাঁদের মোবাইলে ডাউনলোড করে নেবেন, তখন দুজন যত খুশি তত চ্যাট করতে পারবেন। দিনে লাখ লাখ মেসেজ পাঠালেও এক পয়সা খরচ হবে না। তবে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। থ্রিজি/এজ বা ওয়াই-ফাই সব নেটওয়ার্কে এটি ব্যবহার করা যাবে। এতে ভিডিও, ছবি, ভয়েস নোট প্রভৃতি মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে। এতে কয়েকজন মিলে গ্রুপ চ্যাটও করা যায়।
আন্তর্জাতিক কোনো চার্জ আছে কি না? হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, মেইল ব্যবহার করতে যেমন নগদ অর্থ খরচের প্রয়োজন পড়ে না, তেমনি অন্যান্য দেশের বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাট করতেও খরচ লাগে না। এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে পিন বা ইউজার নেম প্রয়োজন পড়ে না। এসএমএসের মতো মোবাইল নম্বর ব্যবহার করেই চ্যাট চালানো যায়। লগইন বা লগ আউটের বালাই নেই বলে এটি সব সময় চালু থাকে। যাঁরা ব্যবহারকারীর ফোন তালিকায় থাকেন এবং হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁদের নতুন করে বন্ধু তৈরি করতে হয় না।
হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবসার মডেল কী রকম আর কীভাবে আয় করে হোয়াটসঅ্যাপ? হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবসা মডেলটি নিয়ে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা নানা ধারণা করেন। এর মূল আয় ধরা হয় সাবসক্রিপশন ফি। কিন্তু অনেকেই মনে করেন ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনা থেকেও আয় করতে পারে হোয়াটসঅ্যাপ। কিন্তু গ্রাহকদের তথ্য বিক্রি বা গ্রাহকদের তথ্য বিশ্লেষণ করে অন্য প্রতিষ্ঠানকে কোনো সেবা তৈরি করতে দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন হোয়াটসঅ্যাপের প্রধান নির্বাহী। বিজ্ঞাপন থেকে আয় করার বিষয়টি নিয়েও কোনো পরিকল্পনা করেননি তিনি।
অবশ্য হোয়াটসঅ্যাপের প্রতিষ্ঠাতারা সার্ভিসটি তৈরি করতে যে শ্রম দিয়েছেন, এখন ফেসবুকের কাছে এক হাজার ৯০০ কোটি মার্কিন ডলারে বিক্রি হওয়াটাকেও বড় ধরনের আয় বলছেন বিশ্লেষকেরা। এ প্রতিষ্ঠানটির পেছনে ১০০-১৫০ কোটি ডলারের মতো বিনিয়োগ করা হয়েছিল।
প্লে স্টোর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ডাউনলোডের ঠিকানা: http://goo.gl/pNiyG8

আপনার কম্পিউটারে USB Port বন্ধ করে দিন সহজ উপায়ে………

সালাম সবাইকে সবাই কেমন আছেন? আসাকরি ভাল আছেন, আপনাদের জন্য একটি মজার টিপস নিয়ে আসছি দেখে মজা পাবেন….ভাল করে লক্ষ্য করুন………..
আপনার কম্পিউটারে USB Port বন্ধ করে দিন সহজ উপায়ে
অর্থাৎ আপনার কম্পিউটারের Pen drive&Modem ডুকালে Show  করবে না মজা না! তাহলে এবার চট করে করে ফেলুন প্রথমে  Desktop এ My Computer এর উপর Mouse এর Right button ক্লিক করে
Manage এ ক্লিক করে Continue তে ক্লিক করে Device Manager ক্লিক করে Universal Serial Bus controllers থেকে USB Root Hub সবার শেষের আগেরটা করে Right button ক্লিক করে Disable দিবেন দেখবেন আপনার কম্পিউটারে আর Pen drive এবং  Modem যাই ডুকান আর Show  করবে না, আবার Enable করে দিলে Show  করবে…… নিচের চিত্রে দেখুন…………..
সবাই ভাল থাকবেন সু্স্থ থাকবেন এই কামনায় শেষ করছি …….ধন্যবাদ………….

SUPER USER PART 1:- অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে যেভাবে কানেক্ট করা ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড বাহির করবেন।

এটা আমার ১ম টিউন। টিউনারপেজ প্রায় আমি দুই বছর বেশি সময় ধরে ভিসিট করে আসছি কিন্তু কখনো টিউন করার সাহস পায়নি।  কারন এত বড় বড় টিউনার দের কাছে নিজেকে খুব তুচ্ছ মনে হয়  । বাদ দেই এসব কথা কাজের কথায় আসা যাক–
SUPER USER PART 1:- অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে যেভাবে কানেক্ট করা ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড বাহির করবেন।
সম্পূর্ণ টিউটোরিয়াল টি শুধুমাত্ত অ্যান্ড্রয়েড রুট ইউজার দের জন্য।

টাইটেল দেখেই বুঝতে পারতেছেন কি বলব, ধরুন আপনার কোনো ফ্রেন্ট এর রাউটার বা অফিস এর ওয়াইফাই কানেক্ট করা আছে আপনার ফোনে কিন্তু আপনি password জানেন না। সেক্ষেত্তে আপনি নিম্নের এই পদ্ধতিতে password টি দেখতে পারবেন।
তাহলে শুরু করা যাক—-
কাজ টা মেনুয়ালি করব কোনো সফটওয়্যার ছাড়াই।
যা যা লাগবে :-
১. ফোনটি অব্যশই রুট করা থাকতে হবে।
২. Root Explorer.apk (অন্য ফাইল মেনেযার দিয়ে করলেও হবে সেক্ষেত্তে আপনাকে আলাদা text viewer লাগতে পারে)
Root Explorer. apk না থাকলে থেকে
এখান ডাউনলোড করে নিন।
Root Explorer install করে ওপেন করুন Root permission চাইলে Grant দিন।
Root Tab এ click করুন
SUPER USER PART 1:- অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে যেভাবে কানেক্ট করা ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড বাহির করবেন।




তারপর data>misc>wifi ফোল্ডার এ ক্লিক করলে wpa_supplicant.conf নামে একটি ফাইল দেখতে পাবেন, ফাইল এর উপর ক্লিক করলে নিচের মত সব ওয়াইফাইয়ের নাম অর্থাৎ “ssid” তার নিচে Password অর্থাৎ “psk” তে পাসওয়ার্ড টি দেখতে পাবেন।
SUPER USER PART 1:- অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে যেভাবে কানেক্ট করা ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড বাহির করবেন।




কারো বুঝতে সমস্যা হলে নিচের ভিডিও টি দেখতে পারেন।
<iframe width=”420″ height=”315″ src=”https://www.youtube.com/embed/5Q9gbavnmFQ” frameborder=”0″ allowfullscreen></iframe>
মোবাইল দিয়ে টাইপ করেছি  তাই কোনো ভুল ত্তুটি হলে ক্ষমা দৃষ্টি তে দেখবেন।
আজকের মত এই পর্যন্তঈ।
খোদাহাফেজ।

কি কারনে স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়? এটা কি স্বাভাবিক? প্রতিকার জেনে নিন।

আজকাল প্রায় সবধরনের ফোন এ, সে ফোন Android হোক আর Apple হোক আর উইন্ডোজ ফোন হোক কিংবা সস্তা বা দামী। একটি সমস্যা কিন্তু লেগেই থাকে, তা হলো অত্তাধিক গরম হওয়া। আপনার ফোন এর সাথে যদি এমনই কোনো সমস্যা ঘটে থাকে তবে আজকের এই টিউনটি আপনার জন্যই। আজ আমি বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা করবো, যেমনঃ কেনো স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়? স্মার্টফোন গরম হওয়াটা কি স্বাভাবিক? এবং অত্তাধিক গরম হওয়া থেকে আপনার স্মার্টফোনটিকে কীভাবে রক্ষা করবেন?

স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ

কি কারনে স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়? এটা কি স্বাভাবিক? প্রতিকার জেনে নিন।
দেখুন যদি গরম হওয়ার কথা বলি তবে বলতেই হয় যে প্রতিটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি বা মেশিন ই গরম হয়। উদাহরণ সরূপ আপনার গাড়ি, কম্পিউটার ইত্যাদি সব কিছুই গরম হওয়া থেকে বিরত নয়।গাড়ি ঠাণ্ডা রাখতে পানি ঢালা হয়, কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখতে ফ্যান ব্যবহার করা হয় তাছাড়া এর ভেতর HeatSheild থাকে। তো আসলে বলতে পারেন স্বাভাবিক ভাবে স্মার্টফোন একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র হওয়ার কারনে এটি গরম হয়। তারপরও আমি আপনাদের সব কিছু খুলে বলবো। তো চলুন জেনে নেয় স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ।
  • প্রসেসরঃ স্মার্টফোন গরম হওয়ার জন্য প্রথম যে দায়ী তা হলো প্রসেসর। প্রসেসর আপনার ফোন এর প্রধান অঙ্গ সরূপ। যে আপনার ফোন এর প্রতিটি কাজ করে থাকে। আপনি ফোন ব্যবহার করেন আর নাই বা করেন প্রসেসর কিন্তু সবসময় চলতে থাকে এবং তার কাজ করতে থাকে। আর এই প্রসেসর নির্মাণ করা হয় অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে। এবং এর ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র  ইলেকট্রন থাকে। যখন প্রসেসর তার কাজ করে তখন এই ইলেকট্রন গুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করে (সহজ ভাষায়)। এবং এই দৌড়াদৌড়ি করার সময় ইলেকট্রন গুলো নিজেদের ভেতর সংঘর্ষ ঘটায় এবং তাপ উৎপাদন করে। অর্থাৎ আপনার প্রসেসর যত বেশি কাজ করে তাপ ও ততো বেশি উৎপাদন হয়। আপনি যদি কম কাজ করেন, যেমন ধরুন শুধু ফোন এ কথা বলছেন, কিংবা মিউজিক শুনছেন তবে আপনার ফোনটি কম গরম হবে। কিন্তু মনে করেন আপনি গেম খেলছেন এবং একসাথে ইন্টারনেট থেকে কোনো ফাইল ও ডাউনলোড করছেন, তবে স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ফোন এর প্রসেসর কে বেশি কাজ করতে হবে এবং যার ফলে বেশি গরম হবে আপনার স্মার্টফোনটি। আজকাল কার স্মার্টফোন গুলো দিন এর পর দিন চিকন হয়ে যাচ্ছে। এখন প্রসেসর এর দ্বারা উৎপন্ন তাপ আপনার ফোনটি চিকন হওয়ার কারনে বের হতে পারে না। এবং লক্ষ করলে দেখা যাবে যে আপনার ফোন এর প্রসেসরটি ফোন বডির সাথেই লেগে থাকে, যার ফলে খুব তারাতারি এবং অত্যাধিক গরম অনুভূত হয়।
  • অত্যাধিক লোডঃ আমি আগেই বলেছি অত্যাধিক লোড ফেললে আপনার ফোনটি দ্রুত এবং বেশি গরম হবে। স্বাভাবিক কাজ যেমন ফোন এ কথা বলা, এসএমএস সেন্ড করা বা গান শোনার মত ছোট কাজ এ কম গরম হবে আপনার ফোনটি। কিন্তু আপনি যখন অনেক গুলো কাজ এক সাথে করবেন বা কোনো বড় কাজ করবেন তখন আপনার ফোনটি অত্যাধিক লোড এর সম্মক্ষিন হবে এবং স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হবে।
  • ব্যাটারিঃ স্মার্টফোন গুলো দিনদিন চিকন হয়েই চলছে। কিন্তু ব্যাটারি প্রযুক্তিতে তেমন একটা বিশেষ উন্নতি আনা হচ্ছে না। তারপর ফোনটি অনেক চিকন হওয়ার কারনে  যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের মধ্যে খুব বেশি দূরত্ব থাকে না। ব্যাটারি চার্জ বা ডিসচার্জ হওয়ার সময় কম বেশি গরম হয়েই থাকে। আর যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের মধ্যে খুব বেশি দূরত্ব না থাকার ফলে এই ব্যাটারির গরম সব দিকে ছড়িয়ে পরে এবং আপনার স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়ে পরে।
  • পরিবেষ্টিত তাপমাত্রাঃ স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম, হওয়ার আরেকটি বড় কারন কিন্তু পরিবেষ্টিত তাপমাত্রা হতে পারে। সাধারন ভাবে গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের তাপমাত্রা ৩৫-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়ে যায়। এই পরিবেশে আপনি ঘরে বসে থাকলেও আপনার আসেপাশের তাপমান থাকে প্রায় ৩৫-৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর এই তাপমান এর ভেতর আপনি স্মার্টফোন ব্যবহার করলে এটি আরো তাড়াতাড়ি গরম হয়ে পরবে।
  • দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনালঃ মনে করুন আপনি এমন এক জায়গায় আছেন, যেখানে নেটওয়ার্ক সিগনাল খুব দুর্বল। অথবা আপনার ওয়াইফাই সিগনাল অনেক কষ্টে আপনার স্মার্টফোন অবধি আসছে। এই অবস্থায় আপনার স্মার্টফোন এ বেশি চার্জ খরচ হয়। দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনাল পাওয়ার জন্য আপনার ফোনটি অ্যান্টেনাতে বেশি পাওয়ার প্রয়োগ করে, যাতে ফোনটি ভালো সিগনাল ধরতে পারে। এতে স্মার্টফোনটির প্রসেসরকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়। এবং স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়ে পরে।
iphone-518101_1280-1-1024x682 কি কারনে স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়? এটা কি স্বাভাবিক? প্রতিকার জেনে নিন।

কতটা গরম হওয়া স্বাভাবিক এবং কতটা গরম হওয়া অস্বাভাবিক

এখন চলুন কথা বলি স্মার্টফোন স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক গরম হওয়া নিয়ে। স্বাভাবিক অবস্থায় কাজ করতে করতে আপনার স্মার্টফোনটি ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম হতে পারে। আর বিশ্বাস করুন এটা শুধু আপনার ফোন এর ক্ষেত্রে না, বরং সবারই গরম হয়। আপনার ফোনটি কম দামী বলেই যে বেশি গরম হচ্ছে, তা কিন্তু মতেও ঠিক নয়। স্যামসাঙ বলুন আর অ্যাপেল, সব ফোনই কিন্তু গরম হয়।
তবে হাঁ, আপনি যদি লক্ষ্য করে দেখেন যে আপনার ফোনটি সবসময়ই ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম থাকছে। এমন কি যখন আপনার ফোনটি স্ট্যান্ড-বাই মোড এ থাকে তখনও, তবে আপনার ফোন এ সমস্যা আছে।

স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়াতে কি কি অসুবিধা হতে পারে?

  • কর্মক্ষমতা হ্রাস পাওয়াঃ স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়াতে আপনার ফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। দেখুন স্মার্টফোন এর প্রসেসরকে এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে এটি বেশি গরম হয়ে পরলে কাজ করা কমিয়ে দেয়, যাতে এটি ঠাণ্ডা হতে পারে। আর প্রসেসর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করা কমিয়ে ফেলার জন্য আপনার স্মার্টফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।

অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে স্মার্টফোনকে কীভাবে রক্ষ্যা করবেন

স্মার্টফোনে বেশি কাজ করা যাবে না বা বেশি গেম খেলা যাবে না, আসলে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়। অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে স্মার্টফোনকে বাচাতে চাইলে আপনার ফোন এর সফটওয়্যার গুলো কে আপডেট রাখুন। অনেক সময় ফোন এর সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার সমকক্ষতা রাখতে বার্থ হয়। সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। নিয়মিত অনুসন্ধান করে দেখুন যে কোন কোন অ্যাপস ব্যাকগ্রাউন্ড এ বেশি জায়গা নিচ্ছে। সে অ্যাপস গুলো সনাক্ত করে অস্থায়ী ভাবে বন্ধ করে রাখুন।

উপসংহারঃ

আশাকরি আজকের এই টিউনটি আপনারা খুব উপভোগ করেছেন। আপনাদের কাছে যদি স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার আরো কোনো কারন থাকে কিংবা কীভাবে অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে স্মার্টফোনকে কীভাবে রক্ষ্যা করা যায় যে বিষয়ে আরো ধারণা থাকে তবে টিউমেন্ট করে আমাকে জানাতে পারেন।

কম্পিউটারের কিছু টিপস ও ট্রিকস যা প্রত্যেকেরই জানা দরকার

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের অধিকাংশই তাদের কম্পিউটারের দক্ষতা উন্নত করার সর্বশেষ টিপস এবং ট্রিকস জানতে চান। কিছু ব্যবহারকারী আগ্রহ দেখান না কিন্তু এই সাধারণ ট্রিকস প্রত্যেক ব্যবহারকারীর জন্য খুবই সহায়ক। এই কৌশলগুলি আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করবেনা শুধুমাত্র নীচের টিপস ও ট্রিকস অনুসরণ করতে হবে।
God Mode: এটি উইন্ডোজ হিডেন ফোল্ডার, গড মোড ফোল্ডার আপনাকে ফোল্ডারের মাধ্যমে একটি কেন্দ্রীভূত নিয়ন্ত্রণ প্যানেল দেয় যেখান থেকে অপারেটিং সিস্টেম সেটিংস এবং VPN সেটিংস, ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে সবকিছু অপটিমাইজ করতে পারেন। এই ফোল্ডার তৈরি করতে
  • নতুন একটি ফোল্ডার তৈরি করে রিনেম করতে হবে God Mode.{ED7BA470-8E54-465E-825C-99712043E01C} এটি দিয়ে।
  • স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফোল্ডার এর কন্ট্রোল প্যানেল আইকন পরিবর্তন করবে।
  • এখন আপনি আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর যেকোন সেটিংস পরিবর্তন করতে পারবেন।
Problems Step Recorder: সিস্টেম এরর রেকর্ড করার একটি হ্যান্ডি টুল হল স্টেপ রেকর্ডার। কোন সমস্যা হলে কারিগরি সহায়কের সঙ্গে পরামর্শ দরকার হলে প্রবলেম স্টেপ রেকর্ডার আপনার সমস্যার রেকর্ড রাখবে পিসিতে। সাহায্যের জন্য সকল সমস্যার স্ক্রিনশট রাখে এটি। সমস্যা সমাধানের জন্য সাহায্যকারী ব্যক্তির কাছে তথ্য পাঠাতে সাহায্য করবে এটি। প্রবলেম স্টেপ রেকর্ডার ব্যবহার করতে
  • উইন্ডোজ বাটনে ক্লিক করে run টাইপ করুন
  • রান বক্স ওপেন হলে psr টাইপ করতে হবে এবং ok বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • এবার প্রবলেম স্টেপ রেকর্ডার ব্যবহার করতে পারবেন।
download (78) কম্পিউটারের কিছু টিপস ও ট্রিকস যা প্রত্যেকেরই জানা দরকার
সর্বাধিক পরিচিত কি-বোর্ড শর্টকাট: পিসি সহজে চালানোর জন্য ব্যবহারকারীকে বেশী বেশী কি-বোর্ড শর্টকাট জানা দরকার। এখানে প্রত্যেক ব্যবহারকারীর জন্য কিছু আবশ্যক পরিচিত কীবোর্ড শর্টকাট দেয়া হল
  • স্ক্রিনশট নিতে Alt + print screen key শুধুমাত্র একটিভ উইন্ডো ক্লিপবোর্ডে কপি করে।
  • Alt + Tab চলমান প্রোগ্রামকে সার্কেল করে।
  • চলমান কোন প্রোগ্রাম কাজ না করলে Alt + Ctrl + Delete কী প্রোগ্রাম টাস্ক ম্যনেজারের মাধ্যমে বন্ধ করতে সাহায্য করে। সরাসরি টাস্ক ম্যানেজার কাজ করতে চাইলে Ctrl + Shift + Esc।
  • Windows + D সব উইন্ডো মিনিমাইজ করতে ব্যবহার করা হয়।
  • সিস্টেম ইনফরমেশন দেখতে Window + Pause/ Break
  • সেকেন্ড ডিসপ্লে অথবা প্রজেক্টর সেট করতে Windows + P ব্যবহার করতে হবে।
  • ফাইল নেম পরিবর্তন করতে আমরা রাইট ক্লিক করি কিন্তু F2 বাটন চেপে এই কাজ সরাসরি করা যায়।
  • Windows + L অন্য প্রোগ্রামের বিরক্তি থেকে বাঁচতে।
Run Programs On Infected Pc: ভাইরাসের কারণে কোন প্রোগ্রাম চালু না হলে নাম পরিবর্তন করে .exe দিলে চালু করা যাবে।
Private Browsing Window: ব্রাউজারে আপনি কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন তা গোপন করতে চাইলে
  • Ctrl + Shift + N নতুন প্রাইভেট উইন্ডো গুগল ক্রোম ব্রাউজারের জন্য।
  • Ctrl + Shift + P প্রাইভেট উইন্ডো মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য।

অ্যান্ড্রয়েড ফোন রক্ষণাবেক্ষন টিপস

আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি কি ধীরে ধীরে ধীরগতির হয়ে যাচ্ছ ? আপনি যদি আপনার ফোনটিকে নতুনের মতই দেখতে চান এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন। স্মার্টফোনটি থাকবে নতুনের মতই
১. হোম স্ক্রিন
কম্পিউটারের ক্ষেত্রে দেখা যায় আপনার ডেক্সটপে যদি অনেক ফাইল বা ফোল্ডার থাকে তা আপনার কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দিবে, আপনার স্মার্টফোনটিও এর ব্যাতিক্রম নয়। আপনার অ্যান্ড্রয়েডের হোম পেজে অতিরিক্ত উইজেট,আইকন আপনার মোবাইলটিকে স্লো করে দিবে । অতিরিক্তি আইকন ও উইজেট অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটিকে শুধু ধীরগতির ই না বরং ব্যাটারীর আয়ু কমিয়ে দিবে ।
টিপস: আপনার ফোনের হোম স্ক্রিনে অপ্রয়োজনীয় সকল আইকন ও উইজেট বাদ দিন । আপনি নিজেই এর ফলাফল দেখতে পাবেন ।
index অ্যান্ড্রয়েড ফোন রক্ষণাবেক্ষন টিপস
২. সফটওয়্যার ও অ্যাপস
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অনেক অনেক অ্যাপস ব্যবহার করে যার বেশীরভাগগুলো একই ধরনের কাজ করে , আবার অনেকগুলো ব্যবহারই হয় না । আপনার মোবাইল ফোনের অ্যাপসগুলো দেখুন কোনটি অনেক পুরাতন হয়ে গেছে এবং দীর্ঘ সময় ব্যবহৃত হচ্ছে না । কিছু অ্যাপস আপনার ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতেই থাকে আপনার ব্যাটারী লাইফ এবং মেমোরি নষ্ট করে।
টিপস: আপনার অ্যাপসগুলো নিয়মিত রিভিউ করুন । দেখুন যেই অ্যাপসগুলো ব্যবহৃত হয় না কিংবা যে সকল অ্যাপস মোবাইলৈ প্রচুর মেমোরি খরচ করে সে সকল অ্যাপসের বিকল্প দেখুন।
৩. রিবুটিং
এটি বলা হয় আপনার ফোনটি নিয়মিতভাবে রিস্টার্ট করলে আপনার ফোনের অনেকগুলো সমস্যা থেকে বাচবেন । রিস্টার্টের মাধ্যমে যে সকল অ্যাপস ব্যাকগ্রাউন্ডে চলছিল সেগুলো বন্ধ হয় এবং আপনার মোবাইলের গতি অনেকটুকু বাড়িয়ে দিবে । রিবুট অনেকটা রাতের ঘুমের মতো যা শুধু আপনার শক্তিকে বাড়িয়ে দিবে না বরং আপনার মনকে সতেজ রাখবে ঠিক তেমনি মোবাইল রিবুট করল এটা রিফ্রেশ হয়, কিছু ত্রুটি স্বয়ংক্রিয়ভঅবে দুর হয়ে যায়।
টিপস: দিনে বেশ কয়েকবার মোবাইলটি রিবুট করার চেষ্টা করুন তা আপনার মোবাইলে নতুনের স্বাদ পেয়ে যাবেন।
৪. মোবাইল ডিভাইস
প্রায়ই আমরা মোবাইলের বিভিন্ন সেবা যেমন ওয়াইফাই, ব্লুটুথ,জিপিএস,ইন্টারনেট কানেকশন ইত্যাদি ব্যবহার করি এবং ব্যবহার শেষে অফ করতে অনেক সময় ভুলে যাই। এই সেবা গুলো আপনার স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতাকে অনেকটুকু কমিয়ে দেয়এবং আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের ব্যাটারীকে খুব দ্রুত চার্জশুন্য করে ফেলে। তাই চেষ্টা করুন সবসময়ই এই সেবাগুলো ব্যবহার করার পর বন্ধ করে রাখতে । যদি তা সম্ভব না হয় গুগল প্লে স্টোরে নিদির্ষ্ট কিছু অ্যাপস আছে যা আপনাকে এই সেবাগুলো বন্ধ রাখতে সহায়তা করবে ।
৫. ব্যাটারী লাইফ
কয়েক বছর পর মোবাইলের ব্যাটারী ঠিক আগের মত অবস্থায় থাকে না । আপনি হয়ত ব্যাটারী নিয়ে বিরক্ত হতে পারেন । আপনি যদি ব্যাটারীর কার্যক্ষমতা বাড়াতে চান তবে স্ক্রিনের ব্রাইটনেস, টাইমআউট ইত্যাদি কমিয়ে রাখুন।যখন স্মার্টফোনটি প্রয়োজন হচ্ছে না তখন Airplane মুড ব্যবহার করুন । লোকেশন সার্ভিস অফ করে রাখুন । গুগল প্লে স্টোরে নিষির্ষ্ট কিছু অ্যাপস আছে যা আপনার ব্যাটারীর ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দিতে পারে। টিপস: বিনা প্রয়োজনে মোবাইলের ডাটা কানেকশন, জিপিএস বন্ধ রাখুন।
৬. ব্রাউজার ক্যাশ এবং কুকিস
আপনি যখন ইন্টারনেট ব্যবহার করেন অনেক ডাটা আপনার মোবাইলের সক্রিয় মেমোরীকে দুর্বল করে ফেলে । ক্যাশ মেমোরীর আপনার মোবাইলকে ধীরগতি করে তুলবে ।
টিপস : আপনার মোবাইলের কুকিস এবং ক্যশ মেমোরী নিয়মিতভাবে পরিষ্কার করুন।
৭. লাইভ ওয়াল পেপার লাইভ
ওয়ালপেপার গুলো দেখতে অনেক ভাল লাগে এবং মজার। খারাপ দিকটা হচ্ছে সেগুলো আপনার স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিবে । উজ্জ্বল ছবি , নিয়মিত পরিবর্তন আপনার ফোনের প্রসেসর ও র‌্যামকে সর্বদা ব্যস্ত রাখে । যা বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে।
টিপস: মোবাইলের কার্যক্ষমতা ঠিক রাখঅর জন্য লাইভ ওয়ালপেপার ব্যবহার কম করুন
৮. নিয়মিত ফোনটি পরিষ্কার করুন
আপনার মোবাইল মেমোরীর অপ্রয়োজনীয় ফাইল , টেম্পফাইল ইত্যাদি নিয়মিত পরিষ্কার করুন । এছাড়াও মোবাইলের বাটন ও বাইরের কাভার ও নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন। আপনি যদি উপরের টিপসগুলো নিয়মিত অনুসরণ করেন তবে আপনার স্মার্টফোনটি দীর্ঘসময় পরও খাকবে নতুনের মত।

Disqus Shortname

Comments system