3GB at Only Tk49

3GB at Only Tk49

Terms & Conditions:

  • 3GB at Tk49(Inclusive of SD+VAT+SC) valid till for 14 Days
  • Activation Code : *5000*201#
  • This offer will continue until further notice
  • Offer applicable for all prepaid and postpaid customers and can be purchased upto 10 times within campaign period
  • After Internet Volume Expiration customers will be charged Tk .01/10KB (till validity exists, up to 200 Taka)
  • Unused Data Volume will not be carried forward
  • Dial *121*1*2# to know internet balance
  • 3GB will be usable from 12am till 10am for 14 days
  • Conditions Apply

2000MB at Only Tk 20

2000MB at Only Tk 20
Time to be happy everyone! Start your week with a blast! Grameenphone is giving 2000MB at only 20 taka (7 days validity ). To activate, dial *5000*76#
Terms & Conditions:
  • This offer will be continue until further notice
  • Offer will be valid for 7 days from activation.
  • Offer can be used only from 12 AM - 10 AM
  • After Internet Volume Expiration customers will be charged Tk .01/10KB (till validity exists, up to 200 Taka)
  • SD, VAT, SC & Conditions applied
  • Unused Data Volume will not be carried forward
  • Dial *121*1*2# to know internet balance
  • Auto renewal not applicable

64MB at Only Tk8

64MB at Only Tk8

Terms and conditions:

  • 64MB at Tk8 (Including SD, VAT & SC) valid for 2 Days
  • Activation Code : *5000*205#
  • This offer will continue until further notice
  • Offer applicable for all prepaid and postpaid customers and can be purchased upto 5 times within campaign period
  • After Internet Volume Expiration customers will be charged Tk .01/10KB (till validity exists, up to 200 Taka)
  • Unused Data Volume will not be carried forward
  • Dial *121*1*2# to know internet balance
  • Conditions Apply

যেভাবে শুরু করবেন এসইও ক্যারিয়ার!

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হচ্ছে এমন একটা প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনগুলো (যেমন গুগল এবং বিং) থেকে ওয়েবসাইটের জন্য টার্গেটেড ফ্রি ট্রাফিক বা ভিজিটর আনা যায়। সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক পাওয়ার উপর একটা সাইটের সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করে, হতে পারে সাইটটি এডসেন্স কিংবা এফিলিয়েট মার্কেটিংকে টার্গেট করে কিংবা নিজস্ব পন্য বা সেবা বিক্রি করার জন্য। অনলাইনে সফল প্রায় সকল ওয়েবসাইটই এসইও এর মাধ্যমে অধিকাংশ ট্রাফিক পেয়ে থাকে। ওয়েবসাইটে যত বেশি ট্রাফিক আসবে সেখানে প্রোডাক্ট বিক্রয় কিংবা সেবা প্রদানের হার তথা আয় বাড়ার সম্ভাবনা তত বেশী। কথাটি চিরন্তন সত্য, ট্রাফিক=রেভিনিউ! সার্চ ইঞ্জিনগুলো সেসব ওয়েবসাইটকেই প্রথমে প্রদর্শন করে সেগুলোকে বিভিন্ন নীতিমালা অনুসরণ করে প্রথম দিকে রাখে। এক কথায় বলা যায়, সার্চ ইঞ্জিন যেভাবে একটি কনটেন্টকে দ্রুত খুঁজে পেতে পারে, সহজে পড়তে পারে এবং ইউজারের সার্চ অনুসারে সবার উপরে অর্থাৎ প্রথম পাতায় দেখাতে পারে সে ধরণের বিজ্ঞানসম্মত ব্যবস্থা করার সামষ্টিক প্রক্রিয়াকেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলা হয়।
Method
এসইও শিখে বিশ্বব্যাপী আকর্ষনীয় ক্যারিয়ার গঠনের করার সুযোগ রয়েছে। যেমন ব্লগিং এফিলিয়েট মার্কেটিং কিংবা নিজস্ব ব্যবসা দাড় করানোর মধ্যমে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শেখা ছাড়া কোনভাবেই এ ক্ষেত্রগুলোতে সফলতা পাবেন না। আর ফ্রিল্যান্সিংয়েও এসইওর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ওডেস্ক.কম বা ফ্রিল্যান্সার.কম এর মতো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রতিমূহুর্তে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বিষয়ক শত শত প্রজেক্ট আসছে। কাজ জানা থাকলে যে কেউ সে কাজগুলো করে। বাংলাদেশী দেশে এসইও নিয়ে অনেকেই কাজ করছেন, যারা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার হিসেবে গড়ে তুলেছেন সময়ের স্মার্ট ক্যারিয়ার। বেশ সফলও বটে তারা। যথাযথ গাইডলাইন নিয়ে শুরুতে শিখে কাজ নামতে পারলে ক্যারিয়ার মসৃণ হবে তাতে কোন সংশয় নেই।
এসইও যা যা শিখতে হবে
এসইও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় আছে যা ধাপে ধাপে শিখতে হয়।
# সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে
# কিওয়ার্ড রিসার্চ ও কম্পেটেটিভ এনালাইসিস

* কিওয়ার্ড সাজেশন ও তালিকা তৈরি
* উদ্দেশ্যের উপর ভিত্তি করে কিওয়ার্ড নিবার্চন
* কম্পিটেটর আইডেন্টিফাই
* কম্পিটেটর এনালাইসিস টেকনিক
* কিওয়ার্ড ব্যবহারে প্রস্তুতি গ্রহণ
* প্রজেক্ট সল্ভ

# সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট তৈরি
* এসইও ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
* ওয়েব সাইটের কন্টেন্ট প্ল্যান
* সার্চ ইঞ্জিন কম্পেটিবিলিটি
* সাইটের লিংক স্ট্রাকচার ও নেভিগেশন
* ওয়েব সাইট ইউজেবিলিটি
* ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএসে কাজ করা
# কন্টেন্ট তৈরি ও অপটিমাইজেশন
* কিওয়ার্ড VS কন্টেন্ট টার্গেটিং
* কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্ট
* কন্টেন্ট অপটিমাইজ
* কন্টেন্ট ডুপ্লিকেসি
* অনসাইট এবং অনপেজ অপটিমাইজেশন
# টেকনিক্যাল এসইও
* এসইও’তে ডোমেইন ও সার্ভার ইস্যু
* ব্রোকেন লিংক ও রিডাইরেকশন
* অন্যান্য সিএমএস সম্পর্কিত ট্রাবলশ্যুটিং
* স্ট্রাকচার ডাটা
# ওয়েব সাইট পপুলারিটি ও অথোরিটি বিল্ডিং
* লিংক বিল্ডিং/আর্নিং স্ট্রেটেজি ডেভেলপ
* ইনকামিং লিঙ্ক
* সোশ্যাল সিগনাল
* ব্রান্ড প্রমোট
# ওয়েব সাইট পারফর্মেন্স এনালাইসিস ও রিপোর্টিং
* গুগল ওয়েব মাস্টার
* গুগল এনালিটিক্স
* র‍্যাংক ও লিংক মনিটরিং
* এসইও অডিট
* স্পাম প্রতিরোধ ও প্রতিকার
# অ্যালগরিদম আপডেট ও করণীয়
* বিভিন্ন অ্যালগরিদম সম্পর্কে জানা
* পান্ডা, প্যাঙ্গুয়িন এবং অন্যান্য আপডেট জানা
* ওয়েব সাইট যেভাবে রিকোভার করতে হবে
* কেস স্ট্যাডি
তবে সবাইকে অনুরোধ করবো শুরুতেই গুগল কতৃক প্রকাশিত সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন স্টার্টার গাইডটি পড়ে নেওয়ার জন্য, পুরো এসইও প্রসেসকে বুঝতে যথেষ্ট সহায়তা করবে।

সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে এবং SEO মেথড

এসইও শিখতে প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে। এগুলো জানতে গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন আর্টিকেল পড়তে পারেন পাশাপাশি ইউটিউবে সার্চ করে ভিডিও দেখা যেতে পারে।
আপনাদের সাহায্যের জন্য নিচের লিংক গুলো দেখুন।
http://www.google.com/insidesearch/howsearchworks/thestory/
http://www.googleguide.com/google_works.html/
http://moz.com/beginners-guide-to-seo/how-search-engines-operate
http://moz.com/beginners-guide-to-seo/how-people-interact-with-search-engines
http://www.youtube.com/watch?v=BNHR6IQJGZs

সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলী সাইট তৈরি

কনটেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্লান অনুযায়ী আপনার সাইটের স্ট্রাকচার তৈরি করতে হবে যা হতে হবে সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি। প্রতিটা পেজের  ক্রলাভিলিটী ও ভিজিবিলিটি নিশ্চিত করতে কাজ করতে হবে। সাথে কন্টেন্ট টার্গেট করে কিওয়ার্ড অপটিমাইজেশন করতে হবে। ‎এসইও’তে ‪অনপেইজ কোয়ালিটি সিগনালের গুরুত্ব এখন অনেক বেশি। আর তাই ওয়েবপেইজ এবং কনটেন্ট কোয়ালিটি নিয়ে অনেক বেশি চিন্তায় থাকেন অপ্টিমাইজাররা। ওয়েবপেইজটি এবং ওটার কনটেন্ট কেমন হলে সেটিকে কোয়ালিটি কনটেন্ট বা ওয়েবপেইজ বলা যাবে তা নিয়ে এসইও গুরুরা নানা ধরণের পরামর্শ দেন। তবে সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল আসলে কিভাবে একটি ওয়েবপেইজের কোয়ালিটি নিরুপণ করে? গুগলের একজন কর্মকর্তা গতবছর এ সংক্রান্ত একটি গাইডলাইন ফাঁস করে দিয়েছিলেন! এ নিয়ে বেশ সাড়া পড়ে যায় ওয়েব দুনিয়ায়। তবে কয়েকবার ফাঁস হওয়ার পর গুগল নিজেই এই ডকুমেন্টটি পাবলিক করে দেয়।  এখান থেকে গুগলের এই সার্চ কোয়ালিটি রেটিং গাইডলাইনটি ডাউনলোড করা যাবে। ডকুমেন্টটিতে ওয়েবপেইজের অনপেইজ কোয়ালিটি সিগনাল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এসইও নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন যেহেতু এই ডকুমেন্টটি অবশ্য পড়বেন। এছারাও এই সাইটটি ফলো করতে পারেন http://www.feedthebot.com/

কিওয়ার্ড রিসার্চ ও কম্পিটেটর এনালাইসিস পদ্বতি

সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে ব্লগে প্রমোট বা অ্যাফিলিয়েট করা পণ্য বা সেবা সম্পর্কে আপনার প্রকাশিত কনটেন্ট এ ভিজিটর আনতে, পরোক্ষভাবে অ্যাফিলিয়েট পণ্য বিক্রি করতে কিওয়ার্ড রিসার্চ একটি জরুরী বিষয়।
কিওয়ার্ডের রিসার্চের ধাপগুলো হবে এমন
  • কিওয়ার্ড সাজেশন
  • ব্রেইনস্ট্রমিং
  • কিওয়ার্ড ফিল্টারিং
  • কিওয়ার্ড গ্রুপিং
  • কম্পিটিটর সাইট এনালাইসিস
  • কিওয়ার্ড ফাইনালিজ
আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলের মাধ্যমে পছন্দের পণ্যটির ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে পারেন। বেশি কিছু ফ্রি টুলস আছে কিওয়ার্ড রিসার্চের। এর সবচেয়ে প্রধান কাজ হলো একটি লাভবান কিওয়ার্ড খুঁজে বের করা।
keyword-research
ভালো কিওয়ার্ডের বৈশিষ্ট্য সমুহ
  • পণ্য বা সেবা সংশ্লিষ্ঠ কিওয়ার্ড হতে হবে
  • ফ্রেজিয়াল সার্চ কেমন হয় সেটাও দেখা জরুরি
  • কিওয়ার্ডটির অনেক চাহিদা থাকতে হবে বিশেষ করে একশন কিওয়ার্ড
  • সার্চে ঐ বিষয়ে যত কম রেজাল্ট দেখাবে তত ভালো
  • কিওয়ার্ডটির কম্পিটিশন কম থাকা বাঞ্চনিয়
  • সার্চ ইঞ্জিনে প্রতিযোগিতায় অবশ্যই সহজভাবে জিততে হবে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস
http://www.adwords.google.com/
http://www.semrush.com/
http://www.wordtracker.com/
http://www.wordstream.com/keywords
http://ubersuggest.org
http://www.keyworddiscovery.com/search.html
http://marketsamurai.com
http://longtailpro.com
http://Spy.fu
বিস্তারিত ভাবে কিওয়ার্ড রিসার্স শেখার জন্য আপনাদের সাথে একটি বই শেয়ার করছি আশা করি সবার উপকারে আসবে, এখানে ক্লিক করে ডাওনলোড করে নিন। তাছাড়া এখানে আমার একটা কম্পিটিটর সাইট এনালাইসিস করার পদ্ধতি শেয়ার করলাম, এটি ডাওনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
 আরও কিছু রিসোর্স
কিওয়ার্ড রিসার্স গাইড http://backlinko.com/keyword-research
গুগল প্লানার কিভাবে কাজ করে http://www.youtube.com/watch?v=3kFooXfo58M
ওয়ার্ড ট্রাকার কিয়ার্ড রিসার্স গাইড http://www.wordtracker.com/academy/keyword-research

গুগল ওয়েবমাষ্টার টুল এবং এনালাইসিস

ওয়েব সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে আরও ভালো ভাবে কাজ করনোর লক্ষ্যে গুগল ওয়েব মাস্টার নামক টুলস ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়। এবং ওয়েব সাইটের পারফরমেন্স মনিটরিং করার জন্য গুগল এনালিটিক্স ইউজ করতে বলে। কিভাবে শিখবেন জানতে চান? নিচের ভিডিও দুটো দেখুন
http://www.youtube.com/watch?v=TL9zhUKsnvU
http://www.youtube.com/watch?v=mm78xlsADgc

লিঙ্ক বিল্ডিং ষ্ট্র্যাটেজি এবং লিঙ্ক বিল্ডিং মেথড

সাইটের গুরুত্ব ও গ্রহনযোগ্যতা বাড়াতে লিংক বিল্ডিং এর কোন বিকল্পই হয় না। এক একটি ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে বাড়বে আপনার পপুলারিটি যা আপনার জন্য ভোট স্বরূপ। এর জন্য সার্চ ইন্জিন সবসময় খুজে বেড়ায় কোন সাইটের ব্যাকলিংক বেশি। লিংক বিল্ডিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই প্রেজেন্টেশনটা দেখুন।
এছাড়াও বিভিন্ন লিংক বিল্ডিংয়ের পদ্ধতি শিখতে প্যাডি মোগানের বইটি পড়ুন, ডাওনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
আরও কিছু রিসোর্স
http://pointblankseo.com/link-building-strategies
http://backlinko.com/link-building
http://digitalphilippines.net/
http://pointblankseo.com/link-building-resources
https://blog.kissmetrics.com/link-building-resources-2012/

সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং ফ্যাক্টর

প্রতিটা সার্চ ইঞ্জিন তাঁদের নিজস্ব নিয়ম নীতি মেনে ওয়েব সাইটকে প্রথম পেজে ঠাই দেয়, এই নিয়ম নীতি গুলোকে সামষ্টিক ভাবে সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং ফ্যাক্টর বলা হয়
Ranking factor
জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের প্রায় ২০০ এর ও অধিক সার্চ ইঞ্জিন ফ্যাক্টর রয়েছে। প্রত্যেক এসইও অপ্টিমাইজারকে এই ফ্যাক্টরগুলো মেনে সাইট র‍্যাংক করাতে হবে।

সাইটের এসইও অডিট রিপোর্ট

কোন একটা সাইটের এসইও’র কাজ শুরু করার আগে প্রত্যেকটা বিষয় পুংখানুপুঙ্খ রূপে এনালাইসিস করতে হয়। সাইটটার উদ্দেশ্য কি? কিওয়ার্ড ব্যবহার ও টার্গেটেড কন্টেন্ট ঠিক আছে কিনা? এছাড়াও পুরো সাইটে এবং বিভিন্ন পেজগুলো অপটিমাইজ কিনা চেক করতে হয়। পাশাপাশি লিংক বিল্ডিং করা আছে কিনা এটাও জানার প্রয়োজন হয় আর তাই সাইটের এসইও অডিট রিপোর্ট তৈরি করতে হয়। কিভাবে সাইটের এসইও অডিট করতে হবে সেটার একটা টেম্পলেট দিলাম এখানে

স্যোসাল সিগন্যাল

বর্তমানে এসইও’তে একটি সাইটকে ভালো অবস্থানে নিয়ে আসতে হলে অবশ্যই স্যোসাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, গুগল প্লাস, টুইটার, পিন্টারেস্ট প্রভৃতি সাইটকে গুরুত্ব দিতে হবে।
social signal
গত বছর গুগল জোরেসরে সার্চ ইঞ্জিনে সাইট র‍্যাংকিং এর ক্ষেত্রে স্যোসাল সিগন্যাল এর ভূমিকা স্পষ্ট করেছে। তাই স্যোসাল সিগন্যাল ফলো করতে হবে। স্যোসাল সিগন্যাল বিষয়ে জানতে এই লিংকটা দেখুন

গুগল অ্যালগরিদম আপডেট বিস্তারিত

প্রতি বছর গুগল ৫০০ এর অধিক ছোট বড় আপডেট করে থাকে, যা গুগলের অ্যালগরিদম আপডেট নামে পরিচিত। অ্যালগরিদম আপডেট করার মাধ্যমে গুগল ইউজারকে ১০০% প্রায়োরিটি দিয়ে সার্চ রেজাল্টকে আরও ইম্প্রুভ করতে চায়। ২০১১ সালে গুগল পান্ডা আপডেটে মাধ্যমে সার্চ রেজাল্টে প্রায় ৩৮ % পরিবর্তন। এছাড়াও স্পামারদের শায়েস্তা করতে গুগল ২০১২ সালে পেঙ্গুঈন আপডেট করে। গুগল অ্যালগরিদম আপডেট এর বিস্তারিত জানতে এই লিংকটি ফলো করুন।
এসইও ফিল্ডে নিয়মিত আপ-ডু-ডেট থাকতে হয়, আপডেট জানতে নিয়মিত ভিজিট করুন এই সাইটগুলো:
http://moz.com/blog
http://searchengineland.com/
http://www.searchenginejournal.com/
http://www.seroundtable.com/
http://searchenginewatch.com/
http://earntricks.com/topics/onpageseo
চেষ্টা করলাম এসইও শেখায় এ টু জেড শেয়ার করতে, যে রিসোর্সগুলো দিয়েছি সেগুলো ভালভাবে পড়ে দেখুন। একজন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজারের জন্যে এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন।

মেকআপ এর জন্য বরফ-



মেকআপ এর জন্য বরফ-

মেকআপ করার সময় অনেকেই একটি সমস্যার সম্মুখীন হন, তা হলো মুখে মেকআপ বসা নিয়ে। অনেকেই দেখেন মেকআপ মুখে ঠিকমত বসে না। ভাসা ভাসা থাকে। এতে মেকআপের কারণে মুখ আরও বিশ্রী হয়ে যায়। এই সমস্যার সমাধান করবে বরফ।
১. মেকআপ শুরু করার আগে ২ টুকরো বরফ মুখে ঘষে নিন। এরপর মেকআপ করলে মেকআপ ত্বকে বসবে ভালো। আর মুখ ঘামে মেকআপ নষ্ট হবে না।
২. যারা ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা খুব সহজে ব্রণের প্রকোপ কমাতে পারেন বরফ ব্যবহার করে।
একটি পরিষ্কার প্ল্যাস্টিকের কাপড়ে বা ব্যাগে ২/৩ টি বরফের টুকরো পেঁচিয়ে নিয়ে ব্যাগটি ব্রণের ওপর ধরে রাখুন ১০ মিনিট।
এতে ব্রণের লালচে ভাব দূর হবে এবং ব্রণের আকারও ছোট হয়ে আসবে। প্রতিদিনের ব্যবহারে ব্রণের প্রকোপ থেকে বাঁচবেন।

৩. ঘুম কম হলে কিংবা বেশি হলে আমাদের অনেকেরই চোখের নিচ ফুলে যায়। এতে দেখতে বেশ বিশ্রী দেখায়। এই সমস্যা দূর করবে বরফ।
এক টুকরো বরফ পরিষ্কার পাতলা কাপড়ে পেঁচিয়ে চোখের নিচে ফোলা জায়গায় ধরে থাকুন। এতে ফোলা ভাব কমবে। এবং আপনার রাতের ক্লান্তিও দূর করবে।
যদি খুব বেশি ফোলা ভাব হয় তবে চিনি ছাড়া গ্রিন টি তৈরি করে তা বরফ করে নিয়ে চোখের নিচে ধরে রাখুন। ভালো ফল পাবেন।
৪. শসা এবং স্ট্রবেরি ত্বকের উজ্জলতার জন্য অনেক বেশি কার্যকরী। ত্বকের উজ্জ্বলতা দ্রুত বৃদ্ধি করতে এই দুটি উপাদানের তৈরি বরফ বেশ কাজে দেবে।
শসা অথবা স্ট্রবেরি যে কোন একটি ব্লেন্ডারে খুব ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর এটিকে ডীপ ফ্রিজে রেখে বরফ করে নিন। এই বরফ মুখে ঘষুন সপ্তাহে ১ দিন। বরফটি অনেকটা স্ক্রাবারের মত কাজ করবে। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
৫. রোদে পোড়া দাগ দূর করার জন্যও বরফ বেশ ভালো একটি উপাদান।
২/৩ টুকরো বরফ পরিষ্কার পাতলা কাপড়ে পেঁচিয়ে পোড়া স্থানের ওপর ঘষে নিন। এতে পোড়া দাগ দ্রুত মিলিয়ে যাবে।

প্রাকৃতিক উপায়ে রূপচর্চার কিছু টিপস


প্রাকৃতিক উপায়ে রূপচর্চার কিছু টিপস

দৈনন্দিন খাবারে ব্যবহৃত সামগ্রী দিয়েও সহজেই নিজের রূপকে অপরূপ করে তুলতে পারেন। এতে ব্যয়ও যেমন কম, আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে।
আটা
– রান্না ঘরের আটা আপনার ত্বক পরিচর্যায় অনেক সহায়ক হতে পারে। যে ধরনেরই ত্বক হোক না কেন, আটা সব ত্বকের জন্যেই ভালো কাজ করে। ১ টেবিল চামচ পরিষ্কার আটা নিয়ে তার সাথে গরুর কাঁচা দুধ, একটু কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে মুখে মেখে ১০/১৫ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলবেন।
– আটা পানিতে ফুটিয়ে পেস্টের মতো করে মুখমন্ডলে লাগালে মুখের ছিট ছিট তিলে দাগ অনেক হালকা হয়ে যায়।
– বেসনের মতো আটা হাতে নিয়ে পানি দিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগিয়ে সাবানের মতো মুখ পরিষ্কার করা যায়।
– দুধের সরের সাথে আটা ও কাঁচা হলুদ মিশিয়ে মুখে মেখে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলবেন।
হলুদ
হলুদের গুণের কথা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। রূপচর্চায় হলুদের ভূমিকা অনেক। অতীতে নানী-দাদীরাও হলুদ ব্যবহার করতেন। নানান রোগের জন্যে কাঁচা হলুদের রসও খেতেন। ঘরোয়া চিকিৎসাতেও হলুদের অবদান অনেক। অনেক ফেসপ্যাক কাঁচা হলুদ দিয়ে তৈরি করা হয়। অনেকের গায়ের রং ফ্যাকাসে সাদা। তারা যদি একটু কাঁচা হলুদ বেটে তার সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে গায়ে, হাতে এবং পায়ে মেখে প্রতিদিন গোসল করেন, তাহলে দেখবেন ফ্যাকাসে ভাব নেই। সুন্দর সোনা বর্ণের আভা চলে আসছে দেহে। কাঁচা হলুদের সাথে দুধের সরও মিশিয়ে নিতে পারেন।
হলুদ লোমনাশক, নিয়মিত মাখলে শরীরের লোম বাড়ে না। এতে ওয়াক্সিং-এর কাজ হয় ভালো। আগেকার দিনে মা-দাদীরা কাঁচা হলুদ বাটার সাথে নিম পাতা বেটে বড়ি বানিয়ে রোদে শুকিয়ে রাখতেন। তারপর প্রতিদিন বাসি পেটে খেতেন। এতে পেটের দোষ হতো না, লিভার ভালো থাকতো। এতে মুখে লিভার স্পট পড়ে না। অনেক মেয়েলি অসুখেও ফল পাওয়া যায়। কাঁচা হলুদ আখের গুড়ের সাথে খালি পেটে খেলে রক্ত পরিশোধিত হয় বলে স্বাস্থ্য রক্ষা ও রূপচর্চায় হলুদের দান অতুলনীয়।
ডাব ও ঝুনো নারকেল
– ডাবের পানিতে ১৯টি খনিজ উপাদান রয়েছে। প্রতিদিন অন্ততপক্ষে দুটো ডাব খেলে ত্বকের কমনীয়তা বাড়ে।
– বসন্ত হলে কচি ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুলে দাগ চলে যায়।
– মুখে ব্রণের দাগ হলে ডাবের পানি দিয়ে ধুলে দাগ চলে যায়।
– একটু তুলো ডাবের পানিতে ভিজিয়ে মুখে লাগিয়ে শুকোতে দিন। তারপর হাত দিয়ে আস্তে আস্তে মুখ ঘষে দেবেন। এতে মুখে সুন্দর উজ্জ্বল একটা ভাব চলে আসবে। মুখের ত্বক কোমল ও মসৃণ হবে।
নানী-দাদীরা সেকালে নারকেল দিয়ে চুল ধুতেন। এতে চুলের উজ্জ্বলতা যেমন বাড়তো তেমনি চুলও পড়তো না। অনেক সময় ঝুনো নারকেল নষ্ট হয়ে যায়। এই নষ্ট নারকেল না ফেলে শিলে পিষে মাথায় ঘষে দিয়ে ঘণ্টা খানেক পরে মাথা ধুলে চুল শুকোনোর পর দেখবেন চুল তেল দেয়ার মতো হয়েছে। চুলের পরিচর্যায় নারকেল বেশ উপকারী।coconut_image
– একটা নারকেলের অর্ধেক নিয়ে কুড়িয়ে আধা কাপ অথবা এক কাপ গরম পানির সাথে ভালো করে চটকে দুধ বের করে নিয়ে পরিষ্কার দুধের সাথে একটা কাগজী লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় বিলি কেটে চামড়ায় ভালো ভাবে ম্যাসাজ করে ২০-৩০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানিতে চুল ধুয়ে নিন। এ পদ্ধতি সপ্তাহে একদিন করলে চুল ওঠা বন্ধ হবে। তারপরেও চুল উঠলে ভিটামিন ও আয়রন খেতে হবে। ক্যালসিয়ামের অভাবেও চুল ওঠে। সেজন্যে ডাক্তারের পরামর্শে ক্যালসিয়াম খেতে পারেন।
গোলাপ জল
গোলাপ জল চেনে না এমন লোক বোধ হয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। বিয়ে বাড়ি বলুন, মিলাদ মাহফিল বলুন, রূপচর্চা বলুন- গোলাপ জলের চাহিদা আছেই। রান্না-বান্নায় গোলাপ জল তো চাই-ই চাই। গোলাপ ফুলের নির্যাস থেকেই এ পানি বানানো হয়। পানি সুগন্ধি করতে গোলাপ জলের দরকার হয়। গ্লিসারিনের সাথে সমপরিমাণ গোলাপ জল মিশিয়ে ঠোঁটে মাখলে ঠোঁট ফাটে না এবং ঠোঁটের রং-ও সুন্দর হয়। গোলাপ জল দিয়ে স্কিন-ফ্রেশনার টনিক আপনি নিজেই বানাতে পারেন। আধা কাপ গোলাপ জল, একটা লেবুর রস, ক-ফোঁটা মধু একত্রে মিশিয়ে নিলে স্কিন-ফ্রেশনার টনিক হয়ে গেল। এ টনিক দিনে দুবার তুলোয় করে মুখে লাগাতে পারেন। যাদের মুখের চামড়া খসখসে তারা রাতে মুখ ভালো ভাবে ধুয়ে সমপরিমাণ গোলাপ জলের সাথে গ্লিসারিন মুখে, হাতে এবং পায়ে মেখে নিতে পারেন। ভোরে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলবেন। এতে মুখের খসখসে ভাব থাকবে না এবং ত্বক কোমল হবে।
মধু
মধুর গুণের কথা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। মধু এবং দুধকে বলা হয় বেহেশতের নিয়ামত। মধু ত্বকের জন্যে খুবই উপকারী। বহু ফেসপ্যাক মধু দিয়ে তৈরি হয়। কয়েক ফোঁটা মধু ও কাঁচা দুধ একত্রে মুখে মাখলে মুখের রং উজ্জ্বল, কোমল ও মসৃণ হয়।
মধু ও বেসন একত্রে মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে মুখে মেখে ১৫/২০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি ও পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুলে মুখের ত্বক খুব সুন্দর ও মসৃণ হয়।
কয়েক ফোঁটা মধু + কয়েক ফোঁটা লেবুর রস + ১ চা চামচ গাজরের রস + ১ চা চামচ ছোলার ডালের বেসন একত্রে পেস্টের মতো করে মুখে মেখে ২০/৩০ মিনিট রেখে স্বাভাবিক পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন মুখ মসৃণ ও কোমল হয়ে উঠবে। এ প্যাকটি শুষ্ক ও স্বাভাবিক ত্বকের জন্যে উপকারী।
মধু খেলেও নানা রোগের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। মধু কফনাশক। প্রতিদিন ১ চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগতে পারে না। আয়ুর্বেদী বহু চিকিৎসায় মধু ব্যবহৃত হয়। বাসক পাতার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা মধু নিয়মিত খেলে ঘুম ভালো হয়।
খাবার সোডা
খাবার সোডা রুটি, বিস্কুট, চটপটি ইত্যাদি বহুবিধ রান্নায় ব্যবহার হয়ে থাকে। কিন্তু রূপচর্চা বা কোনো কিছু পরিষ্কার করার কাজেও যে সেটি ব্যবহার হয় তা হয়তো অনেকেই জানেন না। রূপোর গয়না একটু খাবার সোডা দিয়ে ব্রাশ করে ধুলে দেখবেন ঝকঝকে হয়ে উঠছে। অনেকের মুখের দাঁত দেখতে হলদেটে ভাব। তারা যদি একটু খাবার সোডা দাঁত মাজার ব্রাশের ওপর নিয়ে মেজে নেন, তাহলে দেখবেন দাঁতগুলো মুক্তোর মতো ঝকঝকে হয়ে উঠেছে। তবে, এ পদ্ধতিটি আপনি রোজ করতে যাবেন না। এতে মাঢ়ির ক্ষতি হবে।
আলু
শুধু রান্না-বান্না, খাবার-দাবারে যে আলুর ব্যবহার হয় তা নয়। রূপচর্চায় আলুর অবদান একেবারে কম নয়। অনেকে গায়ের রং ফর্সা করার জন্যে নানান জিনিস ব্যবহার করে থাকেন। তারা হয়তো অনেকেই জানেন না আলু ব্যবহার করেও শরীরের রং উজ্জ্বল করা যায়। গোল আলু খোসাসহ গোল গোল করে কেটে নিয়ে কিছুক্ষণ ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে রেখে তারপর পানি থেকে তুলে হাতে পায়ে মুখে গলায় ঘষে ঘষে মেখে নিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত করলে দেখবেন গায়ের রং উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে।
ডিম
সৌন্দর্য চর্চায় ডিম এক অতুলনীয় ভূমিকা পালন করে। ডিম দিয়ে মাথা ধোয়া, ডিমের তৈরি প্যাক বিভিন্নভাবে ত্বকের জন্যে ব্যবহার হয়ে থাকে। ডিমের প্যাকে মুখের লাবণ্য ফিরে আসে। ডিমের কুসুমের প্যাক শুকনো ত্বকের পক্ষে খুবই ভালো। শুকনো ত্বকের জন্যে ডিমের কয়েকটি প্যাক :
ডিমের হলুদ অংশ + আধা চা চামচ অলিভ অয়েল + কয়েক ফোঁটা লেবুর রস। এ প্যাকটি মুখ ধুয়ে, পরিষ্কার মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরে প্রথমে হালকা কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে ও পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিলে ত্বকের জন্যে খুবই ভালো ফল হবে।
ডিমের কুসুম ও তার সাথে অ্যালমন্ড অয়েল অথবা অলিভ অয়েল আধা চা চামচ মিশিয়ে মুখে মেখে ১৫ মিনিট রেখে প্রথমে হালকা কুসুম গরম পানি, পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। সাধারণত সপ্তাহে ২/৩ দিনের বেশি লাগানোর দরকার নেই। এতে আপনার ত্বক সতেজ হয়ে উঠবে।
ময়দা
প্রত্যেক বাড়িতেই রান্না ঘরে ময়দা পাওয়া যায়। আর এ ময়দা রূপ চর্চার কাজে ব্যবহার করে আপনি হতে পারেন রূপবতী নারী। সাবানের পরিবর্তে ময়দা পানিতে গুলিয়ে হাতে, পায়ে ও মুখে মেখে গোসল করতে পারেন। আবার ময়দা + কাঁচা হলুদ বাটা + দুধের সর মিশিয়ে হাতে, পায়ে, মুখে আস্তে আস্তে মেখে প্রথমে হালকা কুসুম গরম পানিতে, পরে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিলে দেখবেন গায়ের রং কিছু দিনের মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে উঠছে।
পেঁয়াজ
রূপচর্চায় পেঁয়াজের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। বহু রোগ সারাতেও পেঁয়াজের জুড়ি নেই। কাঁচা পেঁয়াজে ভিটামিন-বি ও ভিটামিন-সি রয়েছে। কাঁচা পেঁয়াজের রস ও আদার রস সমপরিমাণে নিয়ে সামান্য গরম করে ১ বা ২ চা চামচ খেলে নতুন সর্দির উপশম হয়। যদি কারো নাক থেকে অনবরত পাতলা পানির মতো শ্লেষ্মা পড়ে তাহলে কাঁচা পেঁয়াজ ও আদা সামান্য তেলে ভেজে নিয়ে খেলে শ্লেষ্মা ঘন হয়। মাথার খুশকিতে কাঁচা পেঁয়াজের রস ওষধি হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া কাঁচা পেঁয়াজের সাথে সামান্য কয়েকটি সর্ষে বেটে মাথায় বিলি কেটে দিলে নতুন চুল গজায়।
শসা
শসার গুণের কথা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। শসা যেমন রান্না-বান্নায়, খাওয়া-দাওয়ায় ব্যবহৃত হয় তেমনি ব্যবহৃত হয় রূপচর্চায়।
মুখে কোনো কালো দাগ পড়লে কচি শসার রস মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নেবেন। এভাবে কিছুদিন নিয়মিত লাগালে দাগ উঠে যায়।
শসার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মুখে মেখে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিলে মুখের রং উজ্জ্বল ও কোমল হয়। তবে নিয়মিত কিছুদিন করতে হবে।
অনেক সময় দেখা যায় চোখের নিচে অনেকেরই কালো দাগ পড়ে। শসার রস নিয়মিত মাখলে এ দাগ দূর হবে।
মনে রাখবেন যদি কেউ ফর্সা হতে চান তবে নিয়মিত শসার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে, হাতে ও গায়ে নিয়মিত মাখলে গায়ের রং ফর্সা হয় অথবা শসা পাতলা পাতলা করে কেটে মুখে ঘসে নিতে পারেন। পরে শুকোলে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নেবেন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্যে শসা খুবই উপকারী। তবে কাঁচা ব্রণের ওপর লেবুর রস লাগালে দাগ হয়। তার জন্যে শুধু শসার রসই ভালো।
মুখকে রোদ থেকে বাঁচাতে, মুখের দাগ তুলতে ও ময়লা থেকে যদি রেহাই পেতে চান তবে শসার সাহায্যে একটি ফেসপ্যাক বানিয়ে ২৫/৩০ মিনিট রেখে প্রথমে গরম পানি, পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিয়ে আপনি নিশ্চিন্তে বাইরে বেড়িয়ে আসতে পারেন। এতে ত্বক সারাদিনের জন্যে যেমন চকচকে, মসৃণ ও কোমল থাকবে তেমনি বাইরের নানান জীবাণু থেকে ত্বক রেহাই পাবে।
এবার জেনে নিন কীভাবে প্যাকটি তৈরি করবেন। একটি কচি শসা পাতলা করে কেটে থেঁতো করে তার সাথে একটি ডিমের কাঁচা কুসুম, এক টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে মিক্সার মেশিন অথবা ব্লেন্ডারে মিশিয়ে নিয়ে মুখে, গলায় ও হাতে মেখে নেবেন। ব্লেন্ডার না থাকলে হাতেই ভালো করে মিশিয়ে নেবেন।
গাজর
রূপচর্চায় গাজরের এক বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। গাজরে প্রচুর ভিটামিন-এ এবং ক্যারোটিন রয়েছে। প্রতিদিন একটি করে কাঁচা গাজর খেলে আপনার শরীরে ভিটামিন-এ-এর অভাব হবে না। এতে চোখ, ত্বক- উভয়ের জন্যেই উপকার। আমাদের দেশে শীতকালে প্রচুর গাজর পাওয়া যায় এবং দামও খুব কম থাকে। তাই সস্তায় আপনি প্রচুর ভিটামিন গ্রহণ করতে পারেন। গাজর খেলে দাঁতও চকচকে হয়। গায়ের রং ফর্সা হয়। পায়খানা পরিষ্কার হয়। চুল পড়ে না। চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ে। মনে রাখবেন, ভিটামিন-এ ত্বকের সৌন্দর্যের জন্যে খুবই দরকার আর তা আপনি গাজর থেকে অল্পতেই পেতে পারেন। অর্থাৎ গাজর খেলে আপনার ত্বক চোখ দাঁত ঠোঁট চুল- সব কটি অঙ্গেরই উপকার হচ্ছে। আবার গাজর দিয়ে সুন্দর ফেসপ্যাকও তৈরি করে নিতে পারেন। এ প্যাক মিশ্র ত্বকের পক্ষে খুবই উপকারী। কীভাবে প্যাক তৈরি করবেন জেনে নিন :
১ টেবিল চামচ অথবা আপনার পরিমাণ মতো ছোলার ডালের বেসন + গাজরের রস + অলিভ অয়েল কয়েক ফোঁটা নিয়ে পেস্টের মতো বানিয়ে মুখে মেখে ১৫/২০ মিনিট রেখে প্রথমে হালকা গরম পানিতে, পরে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলবেন। গাজর দিয়ে আপনি আরও একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। এ প্যাক স্বাভাবিক ও শুষ্ক- উভয় ত্বকের জন্যেই উপকারী।
১টি (মিহি কোড়ানো) গাজর + ২ চা চামচ গরুর দুধ + ১ চা চামচ বেসন মিশিয়ে মুখে মেখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। কাঁচা গাজর নিয়মিত খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
টমেটো
শীতকালে আমাদের দেশে প্রচুর টমেটো পাওয়া যায়। এ সময় দামও কম থাকে। টমেটোতে প্রচুর ভিটামিন-সি থাকে। তাই কাঁচা টমেটো খাওয়া খুবই উপকারী। টমেটোতে ভিটামিন-বিও রয়েছে। ভিটামিন-বি, ভিটামিন-সি এগুলো ত্বকের জন্যে বেশ উপকারী। টমেটো খেয়ে এবং ফেসপ্যাক তৈরি করে আপনি রূপচর্চা করতে পারেন অনায়াসে।
ফেসপ্যাক তৈরির পদ্ধতি
মাঝারি ধরনের গোটা তিনেক টমেটোর রসের সঙ্গে ২ চা চামচ গ্লিসারিন, ৩ চামচ লেবুর রস, ৪ চামচ অলিভ অয়েল নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখে, গলায় ও হাতে ভালো করে মেখে নিয়ে ১৫/২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন মুখটি কেমন সুন্দর মনে হচ্ছে।
বাঁধাকপি
বাঁধাকপিতে রয়েছে ভিটামিন-বি, ভিটামিন-এ ও ভিটামিন-সি। এছাড়া বাঁধাকপিতে ভিটামিন-কে-ও রয়েছে। ভিটামিন-কে রক্ত জমাট বাঁধতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। দেহের হাড় গঠন ও পুষ্টিতে ভিটামিন-কে বিশেষ প্রয়োজন। বাঁধাকপিতে সালফার রয়েছে প্রচুর। সালফার আমাদের চুল ও দেহের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য রক্ষা করে।
বাঁধাকপির সাহায্যে আমরা মুখের ত্বককে অনায়াসে কোমল করে তুলতে পারি। প্রথমে বাঁধাকপির পরিষ্কার দু-তিনটি পাতা নিয়ে রস বের করুন। এবার এর সঙ্গে ১ চামচের চার ভাগের ১ ভাগ ইস্ট মেশান এবং এর সাথে ১ চামচ মধু মিশিয়ে ঘন পেস্টের মতো তৈরি করে নিয়ে সমস্ত মুখে মেখে ১৫ মিনিট রেখে প্রথমে হালকা গরম পানি, পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া বাঁধাকপির সাহায্যে সুন্দর স্কিন-ফ্রেশনার টনিক বানাতে পারেন নিজ হাতেই। প্রথমে বাঁধাকপির কয়েকটি টাটকা পাতা পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে কুচিয়ে ১ কাপ পানিতে কুচানো কপি ফুটিয়ে ভালো করে সেদ্ধ করে সেই পানি ভালো ভাবে ছাঁকনিতে ছেঁকে নিন। তৈরি হয়ে গেল আপনার স্কিন-ফ্রেশনার। মুখ ভালো ভাবে বেসন অথবা সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে একটু তুলো ঐ পানিতে ভিজিয়ে সারা মুখে, হাতে ও পায়ে লাগিয়ে নিন এবং শুকোতে দিন। মুখ মুছে ফেলবেন না। এতে এর গুণ নষ্ট হয়ে যাবে। পানি গরম অবস্থায় দেবেন না। ঠান্ডা করে দেবেন। যেদিন বানাবেন সে দিন ব্যবহার করবেন। বাসি করবেন না।
লেটুস পাতা
বাঁধাকপির মতো লেটুস পাতায়ও রয়েছে ভিটামিন-সি। এছাড়াও আছে ম্যাঙ্গানিজ। লেটুস হজমকারক। তাই লেটুস পাতা খাওয়া খুবই ভালো। আমরা সালাদে লেটুস ব্যবহার করে থাকি। লেটুস দিয়ে আবার স্কিন-ফ্রেশনার টনিকও তৈরি করা যায়। শীতকালে ঘরে বসেই আপনি স্কিন-ফ্রেশনার টনিক বানাতে পারেন। বাঁধাকপির মতোই লেটুস কুচিয়ে পানিতে ফুটিয়ে ভালো ভাবে সেদ্ধ করে ছেঁকে নিয়ে ঠান্ডা হলে তুলোয় করে মুখে, হাতে ও পায়ে মেখে নিতে পারেন।
মটর দানা
মটরেও রয়েছে নানান ভিটামিন। মটর খেতে আমরা সবাই ভালবাসি। মটর দিয়েও সুন্দর ফেসপ্যাক তৈরি করা যায়। তৈলাক্ত ত্বকের জন্যে মটরের সাহায্যে আপনি সুন্দর ফেসপ্যাক বানাতে পারেন। মটর প্রসেস করে রেখে বহু দিন ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রস্ত্তত প্রণালী : এক কাপ মটর নিয়ে গরুর দুধে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন দুধ থেকে তুলে নিয়ে শুকিয়ে নেবেন এবং এই শুকনো মটর গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো করে অথবা শিলপাটায় গুঁড়ো করে রেখে দিতে পারেন। যখন প্রয়োজন হবে কিছুটা নিয়ে পানি মিশিয়ে পেস্টের মতো করে মুখে লাগাতে পারবেন। ১৫ মিনিটের মতো মুখে রেখে ধুয়ে ফেলবেন। এ প্যাকটি ব্রণের জন্যে খুবই উপকারী।
পুদিনা পাতা
পুদিনা পাতার চাটনি অত্যন্ত মজাদার। আর এই পুদিনা পাতা রূপ চর্চারও অনবদ্য উপকরণ। তৈলাক্ত মুখে সারা সময়ই একটা-দুটো ব্রণ লেগে থাকে। আর তা সারাতে পুদিনা পাতার জুড়ি নেই। শীতের সময় এর ফলন হয় বেশি এবং সারা বছরও বাজারে কম-বেশি পাওয়া যায়।
এবার জেনে নিন রূপচর্চায় এর ব্যবহার-
প্রথমে পুদিনা গাছ থেকে শুধু পাতা নিন। ভালো ভাবে ধুয়ে মিহি করে বেটে পেস্টের মতো বানিয়ে রাতে মুখে ভালো ভাবে লাগিয়ে রেখে দিন। পরের দিন ভোরে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এভাবে মাস খানেক লাগানোর পর দেখবেন আপনার মুখে আর আগের ব্রণ নেই। দাগও নেই।
মনে রাখবেন, যেকোনো রূপচর্চাই ধৈর্য ধরে বহুদিন না করলে আপনি তার সঠিক ফল ভোগ করতে পারবেন না।
ঘরের জিনিস দিয়েই অনেক কম খরচে সৌন্দর্য চর্চা করে আপনি হয়ে উঠতে পারেন সুকোমল ত্বকের অধিকারিণী। বিউটি পার্লারে গিয়ে পয়সা ও সময় নষ্ট করে আপনাকে এসব করতে হবে না। অনায়াসে নিজেই এগুলো তৈরি করে নিতে পারেন। আর প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি বলে এর কোনো পার্শব প্রতিক্রিয়া নেই।

পাউরুটির শাহী টুকরা ঝটপট নাস্তায়


পাউরুটির শাহী টুকরা ঝটপট নাস্তায়

উপকরণঃ
– পাউরুটি ৪টা
– চিনি ২/৩ কাপ
– কনডেন্সড মিল্ক ১/৩ টিন
– দুধ ১ কাপ
– গোলাপ জল ২/৩ ফোটা
– কর্ন ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ
– ঘি ভাজার জন্য
– সাজানোর জন্য পেস্তা বাদাম (যদি থাকে)
প্রণালীঃ
• প্রথমে পাউরুটির চারপাশের বাদামী অংশ কেটে ফেলুন এবং কোনাকুনি করে পাউরুটি কেটে নিন।
• একটি পাত্রে আধা কাপ পানি দিয়ে চিনির সিরা করে নিন। সিরায় গোলাপজল মিশিয়ে নিন।
• আরেকটি পাত্রে দুধ ও কনডেন্সড মিল্ক মিশিয়ে জ্বাল দিন। কিছুক্ষন পর ১ টেবিল চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার গুলিয়ে দুধে দিয়ে ঘন করে নামিয়ে নিন।
• ফ্রাই প্যানে ঘি দিয়ে পাউরুটি বাদামী করে ভেজে নিন।
• পাউরুটি ভেজে নামানোর সঙ্গে সঙ্গেই সিরায় ডুবিয়ে ৪/৫ সেকেন্ড রেখে তুলে ফেলুন।
• এরপর পাউরুটি গুলো একটি পাত্রে সাজিয়ে উপরে ঘন দুধ ঢেলে দিন।
• উপরে বাদাম কুচি ছিটিয়ে নাস্তায় অথবা খাওয়ার পরে পরিবেশন করুন মজাদার পাউরুটির শাহী টুকরা।

ফ্রিল্যন্সিং টিপস


ফ্রিল্যন্সিং টিপস
নভেম্বর ১০
১৭:০৪ ২০১৩
0
আপনি কি একজন ফ্রিল্যন্সার ? আপনি কি ফ্রিল্যন্সিং জগতে আপনার ক্যরিয়ার গড়তে চান ? তাহলে সফলতার কয়েকটি ধাপ আপনাকে অবশ্যই অতিক্রম করতে হবে।
(১)  প্রথমে আপনি ভালভাবে ফ্রিলান্সিং সাইটির ট্রামস কন্ডিশন পরে নিন। যে সাইটটি দিয়ে আপনি কাজ করতে চান।
(২)  সাইন আপ করুন আপনার যে ইনফরমেশন কোম্পানী আপনাকে প্রদান করতে বলেছে সেগুলো দিন।
(৩)  যদি আপনি কাজ করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার প্রফাইলটি ১০০% করে নিন।
(৪) প্রফাইল ১০০% করার জন্য মাই প্রভাইডার প্রফাইলে আপনার বেসিক ইনফরমেশন গুলো দিন এতে আপনার প্রফাইল প্রায় ৮০% হয়ে যাবে তারপর মাই টেষ্ট এ ক্লিক করে আরও কিছু টেষ্ট দিয়ে দিন আপনার জন্য এমন কিছু টেষ্ট রয়েছে যেগুলো আপনার পক্ষে দেয়া সম্ভব যেমন – এম.এস.ওয়ার্ড এর উপর অনেকগুলো টেষ্ট রয়েছে, এক্সেল এর উপর কিছু টেষ্ট রয়েছে, ইংলিশ এর উপর কিছু টেষ্ট রয়েছে, প্রয়োজনে এগুলোর উপর অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন লোকের সাহায্য নিন।
(৫)  কাজের জন্য বিড করার পূর্বে চিন্তা করুন, কোন কাজগুলো আপনার পক্ষে করা সম্ভব, যে কাজগুলো করা সম্ভব বলে আপনি মনে করেন সেগুলোর উপর বিড করুন, প্রয়োজনে তার একটি তালিকা লিখিত ভাবে তৈরি করুন।
(৬)  প্রতিদিন কমপক্ষে এক/দুইটি বিড করুন, ফ্রিল্যন্সার সাইট গুলোতে বিড করুন।
(৭)  তারপর নিয়মিত আপনার ইনবক্স চেক করুন কোন বায়ার আপনাকে কাজ দেয়ার জন্য অগ্রহি হল কিনা।
(৮)  তারপর যদি কোন বায়ার এর পক্ষে থেকে কোন মেসেজ আসে তাহলে তার সঙ্গে আপনি মেসেজ আদান প্রদান করে কাজ ও  আপনার পেমেন্ট এর ব্যপারে নিশ্চিত হউন, আপনি তাকে প্রশ্ন করুন সে কতদিন পর আপনাকে টাকা পেমেন্ট করবে, এবং প্রয়োজনে কোন কাজের জন্য আপনি মনোনিত হলে বায়ারকে কিছু টাকা অগ্রিম দিতে বলুন অগ্রিম কিছু টাকা দেওয়ার পর কাজ শুরু করুন, তবে সব বায়ার প্রথমেই অগ্রিম টাকা দিতে চায়না তারা হয়ত বলবে কাজ শুরু করুন, হয়ত বায়ার নির্দিষ্ট একটি পরিমানের কাজ করার পর টাকা পরিশোধ করার কথা আপনাকে বলবে এক্ষেত্রে ডাটা এন্ট্রির কাজের ক্ষেত্রে আপনি তার প্রফাইলে দেখুন যদি দেখেন ওনি আগে ও কাজ করিয়েছেন এবং টাকা পরিশোধ করে দিয়েছেন তাহলে রিক্স নিতে পারেন।
(৯)  কাজটি কিভাবে শুরু করবেন বায়ার এর কাছ থেকে মেসেজ আদান প্রদান করে ভালভাবে বুঝে নিন।
(১০) কাজটি আপনার পক্ষে যতদিনে করা সম্ভব বায়ার এর কাছ থেকে সেভাবে সময় নিন।
(১১) একমাসে দুইটি সাইট এ কমপক্ষে হলেও ৪০/৫০ টি বিড করুন তাহলে আপনি দেখতে পাবেন কেউ না কেউ আপনাকে কাজ দেয়ার জন্য অগ্রহী হয়েছে।
(১২) যদি কিছু বিড করার পর আপনি আপনার উপযু্‌ক্ত কাজ পেয়ে যান তাহলে বিড বন্ধ রাখুন।
(১৩) শুধু ডাটা এন্ট্রির কাজের উপর নির্ভর করবেন না, কারণ আপনার যদি শুধু মাত্র এম.এস.ওয়ার্ড জানা থাকে তাহলে আপনার জন্যও এই সমস্ত ফিল্যন্সিং সাইটে এমন অনেক কাজ রয়ে গেছে যেগুলো আপনার পক্ষে করা সম্ভব।
(১৪) পরিশ্রমি হন, বায়ার এর কাজের প্রতি দায়িত্বশীল হন, কারণ আপনি দায়িত্বশীল না হলে বায়ার কাজটি অন্য কাউকে দিয়ে দিবে, কিংবা আপনি কাজ নিয়ে যদি কাজটিকে অবহেলা করেন তাহলে বায়ার কোম্পানীর কাছে আপনার বিরুদ্ধে কমপ্লেইন করবে।
(১৫) ডাটা এন্টির কাজ করতে গিয়ে যদি দেখতে পান ইমেইজ আস্তে আস্তে আসছে তাহলে বায়ারকে বলুন যে যদি ইমেইজ তারাতারি না আসে তাহলে আমাদের পক্ষে কাজ করা সম্ভব নয়, এতে বায়ার হয়তবা আপনার সমস্যাটি সমাধান করবে্‌ ।
(১৬) যদি কোন বায়ার এর কাজ করতে গিয়ে দেখতে পান সে ঠিক ভাবে টাকা দিচ্ছে তাহলে বায়ার এর কাছ থেকে আরও কিছু আইডি নিয়ে আপনার আত্বিয় স্বজনদের মধ্যে যারা বেকার তাদেরকে কাজে লাগান, যাদের চার হাজার টাকা বিনিয়োগ করার মতো সামর্থ নেই শুধু তাদের কেই আপনি এই সুযোগ করে দিন, যাদের চারহাজার টাকা বিনিয়োগ করার মতো সামর্থ আছে তাদেরকে ভূল করেও এভাবে আইডি দিবেন না। কারণ আপনার প্রচেষ্টায় যদি একজন মানুষ আউটসোর্সিং শিক্ষায় শিক্ষিত হয় তাহলে সে আয় করলে যেমন আপনার প্রতি সে চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকবে ঠিক তেমনি ভাবে তার মাধ্যমেও আরও অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হতে পারে এতে করে এদেশ নিঃসন্দেহে একদিন বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাড়াবে।
(১৭) মাষ্টার্ড কার্ড এর জন্য অবেদন করার পর একমাস অপেক্ষা করুন যদি কার্ড না আসে তাহলে আপনি যখন মাষ্টার্ড কার্ড এর জন্য আবেদন করেছিলেন সেদিন পাইওনিয়ার কোম্পানী থেকে একটি ইমেইল এসেছিল যে মেইলটি আপনি সেখানে ব্যবহার করেছিলেন, সেখানে একটি পাইওনার ফোরাম লিংক রয়েছে সেখানে আপনি বলুন তারা যেন আপনার মাষ্টার্ড কার্ডটি তারাতারি পাঠিয়ে দেয়।
(১৮) যদি কার্ড না আসে তাহলে বুঝে নিতে হবে আপনার আবেদনে কোন না কোন সমস্যা ছিল, তবে পাইওনার থেকে ইমেইল যদি এসে থাকে এবং ফ্রিল্যন্সিং সাইট এ লগিন করে পেমেন্ট মেথডে ক্লিক করে আপনি যদি মাষ্টার্ড কার্ড এর জায়গায় একটিভ লেখাটি দেখতে পান তাহলে বুঝে নিতে হবে আবেদনে কোন সমস্যা ছিলনা, কার্ড না পাঠানোটা এক্ষেত্রে তাদের অবহেলা। তাই তাদেরকে বিরক্ত করুন। তাদের বলুন যে আপনার কার্ডটি জরুরী প্রয়োজন, কার্ড ছাড়া আপনারা সমস্যা হচ্ছে।
(১৯) যদি কার্ড না আসে তাহলে আপনার অন্য একটি মেইল দিয়ে আপনার পরিবারের অন্য একজন সদস্যর নাম দিয়ে সাইনআপ করে আবার মাষ্টার্ড কার্ড এর জন্য আবেদন করুন।
(২০) তবে মনে রাখবেন আপনার যদি কার্ড না আসে তাহলে ফ্রিল্যন্সিং সাইট থেকে টাকা পাবার আরও বিভিন্ন প্রদ্ধতি রয়েছে সেই প্রদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে টাকা আপনি নিয়ে আসতে পারবেন, এতে মাস্টার্ডকার্ড এর প্রয়োজন হবে না।
(২১) আপনার জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করুন কম্পিউটার এর ভাল ভাল প্রগ্রাম গুলো শিখে ফেলুন যেমন – গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, অটোক্যার্ড, জুমলা, রাইটিং ইংলিশ, স্পোকেন ইংলিশ ইত্যাদি ইত্যাদি। আউটসোর্সিং জগতে এই কাজগুলোর ব্যপক চাহিদা রয়েছে।
(২২) ডাটা এন্ট্রি ছাড়াও ফ্রিল্যন্সিং সাইটগুলোতে আরও কিছু কাজ আছে যেগুলো আপনার পক্ষে করা সম্ভব যেমন – ফোরাম পোষ্টিং, কপিরাইটিং, আর্টিক্যল রাইটিং, ক্লাসিফাইড এ্যড পোষ্টিং, ব্লগ এন্ড আর্টিক্যল রাইটিং, ক্রিয়েটিব রাইটিং, সোসাল নেটওর্য়াকিং, ফেসবুক, টুইটার, মাইস্পেস, ভিডিও আপলোড, ইমেইল মার্কেটিং, সেলস এন্ড মার্কেটিং, সার্ভে, গ্রাফিকস, ফটো ইডিটিং, ব্লগ, বুক রাইটিং, এইচটিএমএল, এক্সেল, ইত্যাদি ইত্যাদি।
(২৩) আপনাদের যে বিষয়টি মনে রাখা প্রয়োজন সেটি হল ফ্রিল্যান্সার ও ফ্রিল্যন্সিং সাইটগুলোতে অনেক নতুন বায়ার এসে প্রজেক্ট সাবমিট করে থাকে যারা প্রকৃতপক্ষে টাকা ঠিকভাবে পরিশোধ করে না তাই এখানে আপনাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আবার অনেক বায়ার টাকা পরিশোধ করে না তাদের চাহিদা অনুযায়ী কাজ ডেলিভারি না দিতে পারলে, এই জন্যই কখনো একজন বায়ার এর উপর নির্ভর করবেন না, এই সমস্যার জন্যই ফ্রিল্যান্সার ৩০ টি কাজ এর জন্য এক মাসে বিড করে জেনুয়িন বায়ার খুজে নেওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। আপনি যদি ডাটা এন্ট্রির কাজ পেয়ে যান তখনও দেখা যাবে ঠিকভাবে ইমেইজ আসছে না তখন আপনি বায়ারকে বিষয়টি অবহিত করুন যদি সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে এই বায়ার এর কাজ বন্ধ করে অন্য বায়ার তালাশ করুন। আপনি যদি কাজ পেয়ে যান বায়ার হয়ত কাজ শুরু করতে বলবে, হয়ত বায়ার বলবে টেস্ট হিসাবে ৫/১০ হাজার ডাটা টাইপ করার জন্য, টেস্ট আইডি নিয়ে আপনি যদি কাজ শুরু না করেন তাহলে বায়ার কিভাবে বুঝবে আপনি কাজের লোক, তাই কাজ শুরু করুন কাজ করতে গিয়ে কোন সমস্যা হলে বায়ারকে অবহিত করুন। বায়ার সমস্যার সমাধান করে দিবে।
কাজ নেওয়ার পূর্বে তিনটি বিষয় নিয়ে বায়ার এর সঙ্গে ডিসকাস করুন,
১। প্রতিদিন কি পরিমান কাজ করতে হবে,
২। কতদিন পরপর টাকা দিবে,
৩। কাজটি কোন সময় করতে হবে।

রবি ইন্টারনেট এ ফিরে এলেই দারুন অফার

রবি নিয়ে এল সবচেয়ে আকর্ষনীয় অফার সেসকল গ্রাহকদের জন্য যারা বিগত ৯০ দিনে কোন ডাটা প্যাক ক্রয় করেন নাই।
এই সকল গ্রাহক মাত্র ১৮ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেটের আকর্ষনীয় অফারটি ব্যবহার করতে পারবেন!
ক্যাম্পেইন শুরু: ১২ এপ্রিল
ইন্টারনেটট্যারিফ 
(ভ্যাট, এসডি এবং এসসি ছাড়া)
মেয়াদচালুকরণদৈনিক ডাটা বন্টন
২ জিবি১৮ টাকা১৪ দিনডায়াল ৮৪৪৪৯০দিন-১:১৮ এমবি+১৪৫ এমবি
দিন-২ থেকে দিন-১৪:দৈনিক ১৪৫ এমবি

দ্রষ্টব্য:
  • ৩% সম্পূরক শুল্ক , সম্পূরক শুল্কসহ মোট মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট এবং মূল সেবা মুল্যের উপর ১% সারচার্জ প্রযোজ্য।
  • এই ডাটা বান্ডেলের বাইরে ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যবহার-অনুযায়ী-খরচ ০.০১/১০কেবি প্রযোজ্য হবে।
  • কোড ডায়াল করার পর, যোগ্য গ্রাহক ভয়েস নির্দেশনা শুনবেন এবং ১ চেপে কনফার্ম করার পরে ১৮ মেগাবাইট অবিলম্বে বিতরণ করা হবে এবং অন্য ১৪৫ এমবি ১ ঘন্টার মধ্যে প্রস্তুত হবে।
  • কোনো অপ্রত্যাশিত ব্যবহার-অনুযায়ী-বিল এড়ানোর জন্য, অনুগ্রহ করে ১ বাটন চেপে অন্তত ১ ঘন্টা অপেক্ষা করুন 
  • দ্বিতীয় দিন থেকে ১৪ তম দিন পর্যন্ত দৈনিক ভিত্তিতে ১৪৫ এমবি প্যাক দেয়া হবে ।
  • একজন গ্রাহক ক্যাম্পেইন চলাকালে একবারই অফারটি পাবেন।
  • আপনার সিমটি অফারের যোগ্য কিনা জানতে ফ্রি ডায়াল করুন ৮৪৪৪৯০ ।

Disqus Shortname

Comments system